নারায়ণগঞ্জ ১২:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নবজাতকের লাশ উদ্ধারে ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ৬

 অনলাইন ভার্সন
  • ১১:৫২:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪
  • / ৩৭৬

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

বিশেষ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জে নবজাতকের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় একটি ক্লিনিকের ম্যানেজার, স্টাফসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এরমধ্যে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তারা হলো, ওই ক্লিনিকের ম্যানেজার মো: হৃদয়(২৫), স্টাফ শিফাত আক্তার(৩২), নার্স সোনিয়া আক্তার কবিতা(৩৪) এবং বন্দরের নবীগঞ্জের আমির হোসেনের স্ত্রী শান্তি আক্তার(৪৫), তার মেয়ে আমেনা ওরফে মিথিলা(১৬) ও খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালের আয়া রানী বেগম(৪৪)।

এরআগে শুক্রবার (২২ মার্চ) রাতে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার এসআই মুহাম্মদ বোরহান উদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অন্য আসামীরা হলেন, শহরের খানপুর মেইন রোড এলাকার জাহান ক্লিনিক এন্ড প্যাথলজির ল্যাব ইনচার্জ মিথিলা(৪২) ও আয়া জহুরা আক্তার। এছাড়া অজ্ঞাত আরও ২/৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, ২১ মার্চ সকালে জাতীয় সেবা নাম্বার ৯৯৯ ফোন পেয়ে শহরের খানপার আল হেরা জেনারেল হসপিটাল সংলগ্ন রাস্তার পাশ থেকে একদিন বয়সী একটি নবজাতকের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠান।

পরে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে নবজাতকের প্রসবকারীনী আমেনা ওরফে মিথিলাকে সনাক্ত করে আটক করা হয়। এবং তার দেয়া তথ্য মতে, শান্তি আক্তার, রানী বেগম, মো: হৃদয় ও শিফাত আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এসআই বোরহান উদ্দিন আরও জানান, গত ২০ মার্চ সকাল সাড়ে ১১টার দিকে অন্তস্বত্তা আমেনা ওরফে মিথিলা তার মা শান্তি আক্তার ও রানী বেগমের সহযোগিতায় জাহান ক্লিনিক ও প্যাথলজীতে ভর্তি হন।

ওইদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে একটি শিশু বাচ্চা প্রসব করেন মিথিলা। পরে আসামীরা শিশু বাচ্চার পরিচয় গোপন করে লাশটি রাস্তার পাশে ফেলে পালিয়ে যান।

এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকী দুইজনকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

নবজাতকের লাশ উদ্ধারে ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ৬

১১:৫২:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

বিশেষ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জে নবজাতকের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় একটি ক্লিনিকের ম্যানেজার, স্টাফসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এরমধ্যে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তারা হলো, ওই ক্লিনিকের ম্যানেজার মো: হৃদয়(২৫), স্টাফ শিফাত আক্তার(৩২), নার্স সোনিয়া আক্তার কবিতা(৩৪) এবং বন্দরের নবীগঞ্জের আমির হোসেনের স্ত্রী শান্তি আক্তার(৪৫), তার মেয়ে আমেনা ওরফে মিথিলা(১৬) ও খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালের আয়া রানী বেগম(৪৪)।

এরআগে শুক্রবার (২২ মার্চ) রাতে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার এসআই মুহাম্মদ বোরহান উদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অন্য আসামীরা হলেন, শহরের খানপুর মেইন রোড এলাকার জাহান ক্লিনিক এন্ড প্যাথলজির ল্যাব ইনচার্জ মিথিলা(৪২) ও আয়া জহুরা আক্তার। এছাড়া অজ্ঞাত আরও ২/৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, ২১ মার্চ সকালে জাতীয় সেবা নাম্বার ৯৯৯ ফোন পেয়ে শহরের খানপার আল হেরা জেনারেল হসপিটাল সংলগ্ন রাস্তার পাশ থেকে একদিন বয়সী একটি নবজাতকের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠান।

পরে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে নবজাতকের প্রসবকারীনী আমেনা ওরফে মিথিলাকে সনাক্ত করে আটক করা হয়। এবং তার দেয়া তথ্য মতে, শান্তি আক্তার, রানী বেগম, মো: হৃদয় ও শিফাত আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এসআই বোরহান উদ্দিন আরও জানান, গত ২০ মার্চ সকাল সাড়ে ১১টার দিকে অন্তস্বত্তা আমেনা ওরফে মিথিলা তার মা শান্তি আক্তার ও রানী বেগমের সহযোগিতায় জাহান ক্লিনিক ও প্যাথলজীতে ভর্তি হন।

ওইদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে একটি শিশু বাচ্চা প্রসব করেন মিথিলা। পরে আসামীরা শিশু বাচ্চার পরিচয় গোপন করে লাশটি রাস্তার পাশে ফেলে পালিয়ে যান।

এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকী দুইজনকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"