নারায়ণগঞ্জ ০১:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রিয়াদে আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির ষষ্ঠ শো রুমের উদ্বোধন

 অনলাইন ভার্সন
  • ১২:৪৭:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪
  • / ৩৯০

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

বিশেষ প্রতিনিধি : দেশের গন্ডি পেরিয়ে প্রবাসে ব্যবসায়ীক ভাবে পরিচিতি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশী উদ্যোক্তা আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির ষষ্ঠ শো রুমের উদ্বোধন করেছেন সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত ডক্টর মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম বার।

বাংলাদেশী ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির মাধ্যমে সৌদি আরবের রিয়াদ, জেদ্দা, দাম্মাম সহ মোট ৬ টি শাখা চালু রয়েছে, যেখানে কাজ করছেন বাংলাদেশী সহ বিভিন্ন দেশের শতাধিক শ্রমিক। এসি, ফ্রিজ, ওয়াসিং মেশিন, ওভেনের সকল ধরনের ইসপে পার্স পাইকারি ও খুচরা সুলভ মুল্যে বিক্রি করা হয়। নিজস্ব গাড়ি দিয়ে বিভিন্ন স্থানে মালামাল পৌঁছে দেয়া হয়। এক্সপোর্ট এবং ইমপোর্ট ব্যবসা করা হয়।

রাস্ট্রদূত বলেন, সৌদি সরকার প্রবাসীদের নিজেদের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করার সুযোগ করে দেয়ার ফলে বাংলাদেশের অনেকেই ইনভেস্টর হয়েছেন এবং দেশের সন্মান বজায় রেখে নিজেদের নামে করছেন ব্যবসা।

দেশের উন্নয়ন অগ্রগতিতে ভুমিকা রাখতে ব্যবসায়ীরা যেনো ব্যংকের মাধ্যমে লেনদেন করে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণ করেন সে দিকে খেয়াল রাখার আহবান জানান, আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাংলাদেশী তরুন উদ্যোক্তা মো: আইয়ুব যে উদ্যোগ নিয়েছে সে জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

সৌদি আরবে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশী কাজ করছে, সবাইকে সৌদি সরকারের আইন মেনে দেশের সন্মান বজায় রেখে কাজ করার প্রতি আহবান জানান। রিয়াদ বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করবেন বলেও তিনি জানান।

বাংলাদেশী তরুন ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা মো: আইয়ুব বলেন- ২০১৪ সালে সৌদি নাগরিকের লাইসেন্স দিয়ে প্রবাসের মাটিতে এসির বিভিন্ন ইসপে পার্স পাইকারি ভাবে বাজারজাত শুরু করেন। ২০২২ সালে সৌদি সরকার হবার সুযোগ দেয়ার ফলে আমি ইনভেস্টর হই। এরপর থেকেই নিজের প্রতিষ্ঠিত এলজি, গ্রে, গিভসন, হিতাসি, সেমসাং সহ সকল ধরনের ইসপে পার্স বাংলাদেশী আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানি নিজের নামেই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন, ইতিমধ্যে সৌদি নাগরিক সহ সকলের কাছে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি, দিন দিন বাড়ছে ব্যবসায়ী পরিধি, দূর হচ্ছে বেকারত্ব।

দেশের অর্থনিতির চাকা সচল রাখতে বাংলাদেশে আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির কারখানার কাজ অচিরেই শুরু হবে। রিয়াদের বাথায় ষষ্ঠ শো রুমের মধ্য দিয়ে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যাবে, বাংলাদেশ কমিউনিটি, ব্যবসায়ী সকলের আন্তরিক সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।

দেশের অর্থনিতিকে এগিয়ে নিতে প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশী ব্যবসায়ী উদ্যোক্তাদের ভুমিকা রাখতে হবে, প্রবাসের মাটিতে বেকারত্ব দুর করতে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মধ্য দিয়ে বেকারত্ব দুর হবে। বাড়বে রেমিট্যান্স প্রবাহ।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

রিয়াদে আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির ষষ্ঠ শো রুমের উদ্বোধন

১২:৪৭:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

বিশেষ প্রতিনিধি : দেশের গন্ডি পেরিয়ে প্রবাসে ব্যবসায়ীক ভাবে পরিচিতি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী বাংলাদেশী উদ্যোক্তা আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির ষষ্ঠ শো রুমের উদ্বোধন করেছেন সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত ডক্টর মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম বার।

বাংলাদেশী ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির মাধ্যমে সৌদি আরবের রিয়াদ, জেদ্দা, দাম্মাম সহ মোট ৬ টি শাখা চালু রয়েছে, যেখানে কাজ করছেন বাংলাদেশী সহ বিভিন্ন দেশের শতাধিক শ্রমিক। এসি, ফ্রিজ, ওয়াসিং মেশিন, ওভেনের সকল ধরনের ইসপে পার্স পাইকারি ও খুচরা সুলভ মুল্যে বিক্রি করা হয়। নিজস্ব গাড়ি দিয়ে বিভিন্ন স্থানে মালামাল পৌঁছে দেয়া হয়। এক্সপোর্ট এবং ইমপোর্ট ব্যবসা করা হয়।

রাস্ট্রদূত বলেন, সৌদি সরকার প্রবাসীদের নিজেদের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করার সুযোগ করে দেয়ার ফলে বাংলাদেশের অনেকেই ইনভেস্টর হয়েছেন এবং দেশের সন্মান বজায় রেখে নিজেদের নামে করছেন ব্যবসা।

দেশের উন্নয়ন অগ্রগতিতে ভুমিকা রাখতে ব্যবসায়ীরা যেনো ব্যংকের মাধ্যমে লেনদেন করে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণ করেন সে দিকে খেয়াল রাখার আহবান জানান, আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাংলাদেশী তরুন উদ্যোক্তা মো: আইয়ুব যে উদ্যোগ নিয়েছে সে জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

সৌদি আরবে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশী কাজ করছে, সবাইকে সৌদি সরকারের আইন মেনে দেশের সন্মান বজায় রেখে কাজ করার প্রতি আহবান জানান। রিয়াদ বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করবেন বলেও তিনি জানান।

বাংলাদেশী তরুন ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা মো: আইয়ুব বলেন- ২০১৪ সালে সৌদি নাগরিকের লাইসেন্স দিয়ে প্রবাসের মাটিতে এসির বিভিন্ন ইসপে পার্স পাইকারি ভাবে বাজারজাত শুরু করেন। ২০২২ সালে সৌদি সরকার হবার সুযোগ দেয়ার ফলে আমি ইনভেস্টর হই। এরপর থেকেই নিজের প্রতিষ্ঠিত এলজি, গ্রে, গিভসন, হিতাসি, সেমসাং সহ সকল ধরনের ইসপে পার্স বাংলাদেশী আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানি নিজের নামেই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন, ইতিমধ্যে সৌদি নাগরিক সহ সকলের কাছে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি, দিন দিন বাড়ছে ব্যবসায়ী পরিধি, দূর হচ্ছে বেকারত্ব।

দেশের অর্থনিতির চাকা সচল রাখতে বাংলাদেশে আইয়ুব ফাস্ট ট্রেডিং কোম্পানির কারখানার কাজ অচিরেই শুরু হবে। রিয়াদের বাথায় ষষ্ঠ শো রুমের মধ্য দিয়ে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যাবে, বাংলাদেশ কমিউনিটি, ব্যবসায়ী সকলের আন্তরিক সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।

দেশের অর্থনিতিকে এগিয়ে নিতে প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশী ব্যবসায়ী উদ্যোক্তাদের ভুমিকা রাখতে হবে, প্রবাসের মাটিতে বেকারত্ব দুর করতে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মধ্য দিয়ে বেকারত্ব দুর হবে। বাড়বে রেমিট্যান্স প্রবাহ।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"