১২:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

ব্যক্তি জীবনের অজানা-অদেখা গল্প নিয়ে

চলচ্চিত্র হাসিনা: এ ডটার’স টেল প্রদর্শিত হয়েছে সোনারগাঁয়ে

 অনলাইন ভার্সন
  • ১১:৩৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৪৩৩

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তি জীবনের অজানা-অদেখা গল্প নিয়ে নির্মিত বাংলা পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র, হাসিনা: এ ডটার’স টেল প্রদর্শিত হয়েছে সোনারগাঁয়ে।

শুক্রবার (৬ অক্টোবর) নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও উপজেলা অডিটোরিয়াম মিলনায়তনে উদ্বোধনী চলচ্চিত্র হিসেবে দেখানো হয় হাসিনা: এ ডটার’স টেল।

সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট শামসুল ইসলাম ভূঁইয়ার সন্তান উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও নগদ লিমিটেড-এর নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলকের আয়োজনে দুই দিনের চলচ্চিত্র দেখানো হচ্ছে।

চলচ্চিত্র প্রদর্শনী সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, স্কুল-কলেজের, শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের লোকজন উপভোগ করেন। প্রদর্শনী দেখতে আসা দর্শনার্থীদের বিনামূল্যে টিকিট প্রদান করা হয়।

সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মারুফুল ইসলাম ঝলক বলেন, হাসিনা: এ ডটার্স টেল চলচ্চিত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, আওয়ামী লীগের ত্যাগের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়েছে।

তাছাড়া ১৯৭৫ সালে একটি পরিবারকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ও নিশ্চিহ্ন করার অপচেষ্টা সম্পর্কে জনগণ এ প্রামাণ্যচিত্রের মাধ্যমে আরো স্পষ্ট ধারণা নিতে পারবেন। পাশাপাশি একটি পরিবার বা ব্যক্তির পক্ষে কতটুকু ত্যাগ করা সম্ভব, সেটিরও একটি উদাহরণ সবাইকে দেখানো সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকাবস্থায় পরিবারের সকল সদস্যসহ বঙ্গববন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়। তারপর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালে দেশে ফেরেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দিক হারানো আওয়ামী লীগের হাল ধরে দলকে আবার কক্ষপথে ফেরানো, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রিত্ব পান এসব বিষয়সহ নানা ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে এ প্রামাণ্যচিত্রে তুলে এনেছেন নির্মাতা।

শেখ হাসিনাকে নিয়ে নির্মিত এই প্রামাণ্যচিত্রে খুব স্বাভাবিকভাবেই উঠে এসেছে বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে তার সম্পর্ক, তার সংস্পর্শে বেড়ে ওঠা, বাবার রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি তার অবিচল আস্থা ও বিশ্বাসের বিষয়টি।

পিপলু খান নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটি এরই মধ্যে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় প্রদর্শিত হয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছে।

সিআরআইর ব্যানারে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটির প্রযোজক হিসেবে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও সিআরআইর ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও সিআরআইর ট্রাস্টি নসরুল হামিদ।

প্রামাণ্যচিত্রটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন দেবজ্যোতি মিশ্র, সিনেমাটোগ্রাফিতে সাদিক আহমেদ, সম্পাদনা করেছেন নবনীতা সেন।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

You cannot copy content of this page

ব্যক্তি জীবনের অজানা-অদেখা গল্প নিয়ে

চলচ্চিত্র হাসিনা: এ ডটার’স টেল প্রদর্শিত হয়েছে সোনারগাঁয়ে

১১:৩৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অক্টোবর ২০২৩
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তি জীবনের অজানা-অদেখা গল্প নিয়ে নির্মিত বাংলা পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র, হাসিনা: এ ডটার’স টেল প্রদর্শিত হয়েছে সোনারগাঁয়ে।

শুক্রবার (৬ অক্টোবর) নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও উপজেলা অডিটোরিয়াম মিলনায়তনে উদ্বোধনী চলচ্চিত্র হিসেবে দেখানো হয় হাসিনা: এ ডটার’স টেল।

সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট শামসুল ইসলাম ভূঁইয়ার সন্তান উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও নগদ লিমিটেড-এর নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলকের আয়োজনে দুই দিনের চলচ্চিত্র দেখানো হচ্ছে।

চলচ্চিত্র প্রদর্শনী সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, স্কুল-কলেজের, শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের লোকজন উপভোগ করেন। প্রদর্শনী দেখতে আসা দর্শনার্থীদের বিনামূল্যে টিকিট প্রদান করা হয়।

সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মারুফুল ইসলাম ঝলক বলেন, হাসিনা: এ ডটার্স টেল চলচ্চিত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, আওয়ামী লীগের ত্যাগের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়েছে।

তাছাড়া ১৯৭৫ সালে একটি পরিবারকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ও নিশ্চিহ্ন করার অপচেষ্টা সম্পর্কে জনগণ এ প্রামাণ্যচিত্রের মাধ্যমে আরো স্পষ্ট ধারণা নিতে পারবেন। পাশাপাশি একটি পরিবার বা ব্যক্তির পক্ষে কতটুকু ত্যাগ করা সম্ভব, সেটিরও একটি উদাহরণ সবাইকে দেখানো সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকাবস্থায় পরিবারের সকল সদস্যসহ বঙ্গববন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়। তারপর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালে দেশে ফেরেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দিক হারানো আওয়ামী লীগের হাল ধরে দলকে আবার কক্ষপথে ফেরানো, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রিত্ব পান এসব বিষয়সহ নানা ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে এ প্রামাণ্যচিত্রে তুলে এনেছেন নির্মাতা।

শেখ হাসিনাকে নিয়ে নির্মিত এই প্রামাণ্যচিত্রে খুব স্বাভাবিকভাবেই উঠে এসেছে বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে তার সম্পর্ক, তার সংস্পর্শে বেড়ে ওঠা, বাবার রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি তার অবিচল আস্থা ও বিশ্বাসের বিষয়টি।

পিপলু খান নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটি এরই মধ্যে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় প্রদর্শিত হয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছে।

সিআরআইর ব্যানারে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটির প্রযোজক হিসেবে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও সিআরআইর ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও সিআরআইর ট্রাস্টি নসরুল হামিদ।

প্রামাণ্যচিত্রটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন দেবজ্যোতি মিশ্র, সিনেমাটোগ্রাফিতে সাদিক আহমেদ, সম্পাদনা করেছেন নবনীতা সেন।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"