নারায়ণগঞ্জ ০৬:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারায়ণগঞ্জে অনেকটা মরণ ফাঁদে পরিনত হয়েছে গুদারা ঘাট

 অনলাইন ভার্সন
  • ০৭:৩৫:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ নভেম্বর ২০২০
  • / ৬৫৮

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি আলোকিত শীতলক্ষ্যা : নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলার নবীগঞ্জ ঘাট থেকে ট্রলারে উঠা এবং নামা খুবই কষ্টকর, প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের যাতায়াত হয় এই নবীগঞ্জ ঘাট দিয়ে।

বেশি সমস্যা হচ্ছে মহিলা ও স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের।ট্রলার থেকে ঘাট এর উচ্চতা আড়াই থেকে তিন ফুট এতে করে ট্রলারে ওঠাও কষ্টকর, ট্রলার থেকে ঘাটে নামাও কষ্টকর, এরপর কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই ট্রলার ভাড়া দুই টাকা করে রাখা হয়, যা আগে শুধু শুক্রবার দিন রাখা হতো, এখন প্রতিদিনই রাখা হয় দুই টাকা করে, ভাংতির অজুহাতে বেশিরভাগ লোকজনের কাছ থেকে ৩ টাকা আদায় করা হয়।

তাছাড়া ট্রলারের স্টাফ এবং যারা ঘাটে টাকা কালেকশন করে তাদের ব্যবহার ও চরম খারাপ। টাকা বেশি নেওয়ার প্রসঙ্গে ঘাটে জিঙ্গেস করলে তারা আমার সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘাটের লোকজনের সাথে কথা বললে তারা নাকি সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি ও মারধর করেন। ট্রলার সংখ্যা খুব কম যাত্রী সংখ্যা অনেক বেশি, যার কারণে ট্রলার ঘাটে আসলে সবাই হুড়োহুড়ি করে নামতে আবার ওঠতে ব্যস্ত হয়ে যায়। তখন অনেকে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে নানা ভাবে ব্যথা পেয়ে হাত পা ভাঙ্গা সহ অনেকে জীবনও হারাচ্ছেন।

নবীগঞ্জ এলাকার এক ভুক্তভোগী বলেন, আমাদের সাধারণ মানুষের দাবি। ট্রলার ভাড়া কমানো ও ট্রলারের সংখ্যা বাড়ানো । এবং ট্রলার থেকে ঘাটের উচ্চতা কমানো। ট্রলারের স্টাফ ও টাকা কালেকশন করেন যারা ওদের ব্যবহার নমনীয় হওয়া। তাই নবীগঞ্জ ঘাটে চলাচল করা সাধারণ মানুষের দাবি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা দ্রুত এর প্রতিকার চাই।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

নারায়ণগঞ্জে অনেকটা মরণ ফাঁদে পরিনত হয়েছে গুদারা ঘাট

০৭:৩৫:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ নভেম্বর ২০২০
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি আলোকিত শীতলক্ষ্যা : নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলার নবীগঞ্জ ঘাট থেকে ট্রলারে উঠা এবং নামা খুবই কষ্টকর, প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের যাতায়াত হয় এই নবীগঞ্জ ঘাট দিয়ে।

বেশি সমস্যা হচ্ছে মহিলা ও স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের।ট্রলার থেকে ঘাট এর উচ্চতা আড়াই থেকে তিন ফুট এতে করে ট্রলারে ওঠাও কষ্টকর, ট্রলার থেকে ঘাটে নামাও কষ্টকর, এরপর কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই ট্রলার ভাড়া দুই টাকা করে রাখা হয়, যা আগে শুধু শুক্রবার দিন রাখা হতো, এখন প্রতিদিনই রাখা হয় দুই টাকা করে, ভাংতির অজুহাতে বেশিরভাগ লোকজনের কাছ থেকে ৩ টাকা আদায় করা হয়।

তাছাড়া ট্রলারের স্টাফ এবং যারা ঘাটে টাকা কালেকশন করে তাদের ব্যবহার ও চরম খারাপ। টাকা বেশি নেওয়ার প্রসঙ্গে ঘাটে জিঙ্গেস করলে তারা আমার সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘাটের লোকজনের সাথে কথা বললে তারা নাকি সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি ও মারধর করেন। ট্রলার সংখ্যা খুব কম যাত্রী সংখ্যা অনেক বেশি, যার কারণে ট্রলার ঘাটে আসলে সবাই হুড়োহুড়ি করে নামতে আবার ওঠতে ব্যস্ত হয়ে যায়। তখন অনেকে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে নানা ভাবে ব্যথা পেয়ে হাত পা ভাঙ্গা সহ অনেকে জীবনও হারাচ্ছেন।

নবীগঞ্জ এলাকার এক ভুক্তভোগী বলেন, আমাদের সাধারণ মানুষের দাবি। ট্রলার ভাড়া কমানো ও ট্রলারের সংখ্যা বাড়ানো । এবং ট্রলার থেকে ঘাটের উচ্চতা কমানো। ট্রলারের স্টাফ ও টাকা কালেকশন করেন যারা ওদের ব্যবহার নমনীয় হওয়া। তাই নবীগঞ্জ ঘাটে চলাচল করা সাধারণ মানুষের দাবি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা দ্রুত এর প্রতিকার চাই।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"