০১:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

বন্দরে নির্বাচনী মত বিনময সভায়

বাঘ যত বুড়ো হোক না কেন থাবা দিলে দাঁড়াতে পারবেন না : সেলিম ওসমান

  • ১০:৪১:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৩৭৪

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

বন্দর প্রতিনিধি : আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনীত নারায়ণগঞ্জ-৫ (শহর-বন্দর) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা একেএম সেলিম ওসমানের নির্বাচনী মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা বন্দর খানবাড়ি রোড এলাকায় সিটি কর্পোরেশনের ২২ ও ২৩ নং ওয়ার্ডে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথি বক্তবে একেএম সেলিম ওসমান বলেন, আমি কোন দলের লোক না। আমি একজন মুক্তিযুদ্ধা। আমি সম্মুখ যুদ্ধ করতে পেরেছি। ৫২ বছর যুদ্ধ করে আমি বেঁচে আছি। আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কাজ করতে পেরেছি। অনেক কষ্ট নিয়ে আমি যখন নারায়ণগঞ্জ ৫ আসনে আসি। তখন আমার বড় ভাই নাসিম ওসমানের কথা মনে পরে। আপনাদের প্রাণ প্রিয় মানুষ। তার আগে আমার বাবা মরহুম একেএম সামসুজ্জোহা আপনাদের প্রাণপ্রিয় মানুষ ছিলো। আজকে হয়ত অনেকে তাকে চিনেন। তারও আগে এমেলে হিসেবে আমার দাদা খান ওসমান সাহেব ওসমান আলী যার বাড়িতে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছিল। আমি কোন দলের, কোন মার্কা, আমি জানিনা।

আমি র্গব করে বলতে পারি আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী। আমার পরিচয় কিছু আসে যায় না। আমি এমপি নাকি এটা কখনো দেখি নাই। আমার বাড়িটাকে গুলি করে জাজরা করে দেওয়া হয়েছিল। বাড়িতে তিনটা মেয়েকে রেখে কিভাবে আমার দিন কেটেছে আমি জানিনা। ৭ দিন আমার ঘরে পানি কিংবা কোন খাবার ছিল না। কারা করে ছিলেন ওয়ান এলিভেন করে ছিলেন। ৭৫’র মত একই ঘটনা ঘটিয়েছেন আমার বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিল।

তিনি আরো বলেন, আমরা এই বন্দরকে নারায়ণগঞ্জের চেয়ে অনেক বেশি সাজাতে পারব এ বিশ্বাস আমার আছে ইনশাল্লাহ। আজকে আমাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আজকের প্রধানমন্ত্রী আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা হোসিয়ারী শিল্পকে ডেভেলপ করে আমি যেন রপ্তানিতে নিয়ে যেতে পারি। সে ব্যবস্থা করার জন্য আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিল প্রধানমন্ত্রী। আমি কানায় কানায় দায়িত্ব¡ পালন করেছি। আজ বাংলাদেশ চায়না কে হারিয়ে প্রথম স্থানে। যত কথাই বলুক না কেন বাংলাদেশ থেকে গার্মেন্টস শিল্প যাবে না। আওয়ামী লীগের কোন লোক ঘরে বসে থাকবেন না।

তিনি বলেন, যেমন বিএনপিকে জবাব দিতে হবে একদিন আপনাদেরকেও জবাব দিতে হবে। আপনারা জানেন না বিএনপি আগুন সন্ত্রাস করছে। আপনারা নেতাকর্মীদেরকে কেন উৎসাহিত করছেন না। আপনারা ইলেকশন করবেন না কইরেন না। ঘরের ভিতরে ঢুকে গেলেন কেন। আপনাদের কি ইলেকশনের কোন মান সম্মান নেই। আপনাদের কি কোন দায়িত্ব নেই। আপনারা দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিন। আর না হয় চলে যান। আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রাখলে বিএনপির লোক অনেক শান্তিতে থাকবেন। আবার যে ব্যবস্থা করেছিলেন তাই হবে। আমার বিভিন্ন নেতাকর্মীদের ঘাটের সামনে বেঁধে এ বন্দরে টাকা পয়সা আদায় করে ছিলেন। রাখে আল্লাহ মারে কে। একবার মাফ করা যায় দুইবার মাফ করা যায় তিন বার মাফ করা যায় না। মুক্তিযোদ্ধাদের হাত বড় শক্ত হাত। বাঘ যত বুড়ো হোক না কেন থাবা দিলে আর দাঁড়াতে পারবেন না।

সেলিম ওসমান বলেন, আমার যুবলীগের ভাইরা ও আমার জাতীয় পার্টির ভাইরা আমাকে একটি লাঙ্গল মার্কায় ভোট দিবেন। বিএনপির ভাইয়েরা বিএনপি করেন মন দিয়ে করেন কোন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করবেন না। আমি বিএনপির ভাইদের কাছে যাইনি আমি কি বিএনপির ভাইদেরকে সম্মান করি নাই।

জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেলিম ওসমান আরো বলেন, বিএনপির সাবেক এমপি আবুল কালাম ভাইয়ের কাছে আমি যাইনি তাকে সালাম করিনি। বাড়িতে গিয়ে সালাম করি আমি নির্বাচন করুন আওয়ামী লীগের বাড়িতে গিয়ে আমি সালাম করে নির্বাচন করি নাই। কে জানে না সবাই জানেন। আমি মুরুব্বীদের সম্মান দিতে জানি আমি মানুষকে মানুষকে সম্মান দিতে জানি। তার জন্য আমার এতো ভালোবাসা। আজকে আমি সবচেয়ে চেয়ে বেশি খুশি হতাম আশা ও সুলতান এখানে যদি থাকতো। আমি দাওয়াতের অপেক্ষায় রইলাম। আসেন চাচা ও ভাই আপনার সাথে আমরা মিটিং করে জয়যুক্ত করব। আমরা বন্দরে উন্নয়ন করব ।

নারায়নগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির মৃধা সভাপতিত্বে মত বিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এড: আবু হাসনাত শহীদ মোহাম্মদ বাদল, নারায়নগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এড: খোকন সাহা।

মত বিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, নারায়নগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জি.এম আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এড: মাহামুদা মালা, মহানগর যুবলীগের সভাপতি সাহাদাত হোসেন সাজনু, বন্দর থানা যুবলীগ নেতা খান মাসুদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন, সাবেক সাধারন সম্পাদক ও ২৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল প্রধান, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মাহাবুবুর রহমান কমল, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী ইশরাত জাহান স্মৃতি প্রমুখ।

মত বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব দেলোয়ার হোসেন প্রধান, বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী এহসান উদ্দিন আহাম্মেদ, বন্দর থানা ছাত্রলীগ নেতা নাজমুল হাসান আরিফ, ২২নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগ নেতা এস.এ. রানা, আসিফ প্রধান, গোলাম সারোয়ার সবুজ, বন্দর থানা যুবলীগ নেতা মাছুম আহাম্মেদ, ডালিম হায়দার, শেখ মমিন, উজ্জল, মহসিন পাটুয়ারী, নাসির পাটুয়ারী, রহিম, মিঠু, অপু ও ২৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা মনুসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ প্রমুখ।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

You cannot copy content of this page

বন্দরে নির্বাচনী মত বিনময সভায়

বাঘ যত বুড়ো হোক না কেন থাবা দিলে দাঁড়াতে পারবেন না : সেলিম ওসমান

১০:৪১:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

বন্দর প্রতিনিধি : আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনীত নারায়ণগঞ্জ-৫ (শহর-বন্দর) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা একেএম সেলিম ওসমানের নির্বাচনী মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা বন্দর খানবাড়ি রোড এলাকায় সিটি কর্পোরেশনের ২২ ও ২৩ নং ওয়ার্ডে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথি বক্তবে একেএম সেলিম ওসমান বলেন, আমি কোন দলের লোক না। আমি একজন মুক্তিযুদ্ধা। আমি সম্মুখ যুদ্ধ করতে পেরেছি। ৫২ বছর যুদ্ধ করে আমি বেঁচে আছি। আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কাজ করতে পেরেছি। অনেক কষ্ট নিয়ে আমি যখন নারায়ণগঞ্জ ৫ আসনে আসি। তখন আমার বড় ভাই নাসিম ওসমানের কথা মনে পরে। আপনাদের প্রাণ প্রিয় মানুষ। তার আগে আমার বাবা মরহুম একেএম সামসুজ্জোহা আপনাদের প্রাণপ্রিয় মানুষ ছিলো। আজকে হয়ত অনেকে তাকে চিনেন। তারও আগে এমেলে হিসেবে আমার দাদা খান ওসমান সাহেব ওসমান আলী যার বাড়িতে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছিল। আমি কোন দলের, কোন মার্কা, আমি জানিনা।

আমি র্গব করে বলতে পারি আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী। আমার পরিচয় কিছু আসে যায় না। আমি এমপি নাকি এটা কখনো দেখি নাই। আমার বাড়িটাকে গুলি করে জাজরা করে দেওয়া হয়েছিল। বাড়িতে তিনটা মেয়েকে রেখে কিভাবে আমার দিন কেটেছে আমি জানিনা। ৭ দিন আমার ঘরে পানি কিংবা কোন খাবার ছিল না। কারা করে ছিলেন ওয়ান এলিভেন করে ছিলেন। ৭৫’র মত একই ঘটনা ঘটিয়েছেন আমার বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিল।

তিনি আরো বলেন, আমরা এই বন্দরকে নারায়ণগঞ্জের চেয়ে অনেক বেশি সাজাতে পারব এ বিশ্বাস আমার আছে ইনশাল্লাহ। আজকে আমাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আজকের প্রধানমন্ত্রী আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা হোসিয়ারী শিল্পকে ডেভেলপ করে আমি যেন রপ্তানিতে নিয়ে যেতে পারি। সে ব্যবস্থা করার জন্য আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিল প্রধানমন্ত্রী। আমি কানায় কানায় দায়িত্ব¡ পালন করেছি। আজ বাংলাদেশ চায়না কে হারিয়ে প্রথম স্থানে। যত কথাই বলুক না কেন বাংলাদেশ থেকে গার্মেন্টস শিল্প যাবে না। আওয়ামী লীগের কোন লোক ঘরে বসে থাকবেন না।

তিনি বলেন, যেমন বিএনপিকে জবাব দিতে হবে একদিন আপনাদেরকেও জবাব দিতে হবে। আপনারা জানেন না বিএনপি আগুন সন্ত্রাস করছে। আপনারা নেতাকর্মীদেরকে কেন উৎসাহিত করছেন না। আপনারা ইলেকশন করবেন না কইরেন না। ঘরের ভিতরে ঢুকে গেলেন কেন। আপনাদের কি ইলেকশনের কোন মান সম্মান নেই। আপনাদের কি কোন দায়িত্ব নেই। আপনারা দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিন। আর না হয় চলে যান। আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রাখলে বিএনপির লোক অনেক শান্তিতে থাকবেন। আবার যে ব্যবস্থা করেছিলেন তাই হবে। আমার বিভিন্ন নেতাকর্মীদের ঘাটের সামনে বেঁধে এ বন্দরে টাকা পয়সা আদায় করে ছিলেন। রাখে আল্লাহ মারে কে। একবার মাফ করা যায় দুইবার মাফ করা যায় তিন বার মাফ করা যায় না। মুক্তিযোদ্ধাদের হাত বড় শক্ত হাত। বাঘ যত বুড়ো হোক না কেন থাবা দিলে আর দাঁড়াতে পারবেন না।

সেলিম ওসমান বলেন, আমার যুবলীগের ভাইরা ও আমার জাতীয় পার্টির ভাইরা আমাকে একটি লাঙ্গল মার্কায় ভোট দিবেন। বিএনপির ভাইয়েরা বিএনপি করেন মন দিয়ে করেন কোন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করবেন না। আমি বিএনপির ভাইদের কাছে যাইনি আমি কি বিএনপির ভাইদেরকে সম্মান করি নাই।

জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেলিম ওসমান আরো বলেন, বিএনপির সাবেক এমপি আবুল কালাম ভাইয়ের কাছে আমি যাইনি তাকে সালাম করিনি। বাড়িতে গিয়ে সালাম করি আমি নির্বাচন করুন আওয়ামী লীগের বাড়িতে গিয়ে আমি সালাম করে নির্বাচন করি নাই। কে জানে না সবাই জানেন। আমি মুরুব্বীদের সম্মান দিতে জানি আমি মানুষকে মানুষকে সম্মান দিতে জানি। তার জন্য আমার এতো ভালোবাসা। আজকে আমি সবচেয়ে চেয়ে বেশি খুশি হতাম আশা ও সুলতান এখানে যদি থাকতো। আমি দাওয়াতের অপেক্ষায় রইলাম। আসেন চাচা ও ভাই আপনার সাথে আমরা মিটিং করে জয়যুক্ত করব। আমরা বন্দরে উন্নয়ন করব ।

নারায়নগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির মৃধা সভাপতিত্বে মত বিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এড: আবু হাসনাত শহীদ মোহাম্মদ বাদল, নারায়নগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এড: খোকন সাহা।

মত বিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, নারায়নগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জি.এম আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এড: মাহামুদা মালা, মহানগর যুবলীগের সভাপতি সাহাদাত হোসেন সাজনু, বন্দর থানা যুবলীগ নেতা খান মাসুদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন, সাবেক সাধারন সম্পাদক ও ২৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল প্রধান, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মাহাবুবুর রহমান কমল, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী ইশরাত জাহান স্মৃতি প্রমুখ।

মত বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব দেলোয়ার হোসেন প্রধান, বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী এহসান উদ্দিন আহাম্মেদ, বন্দর থানা ছাত্রলীগ নেতা নাজমুল হাসান আরিফ, ২২নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগ নেতা এস.এ. রানা, আসিফ প্রধান, গোলাম সারোয়ার সবুজ, বন্দর থানা যুবলীগ নেতা মাছুম আহাম্মেদ, ডালিম হায়দার, শেখ মমিন, উজ্জল, মহসিন পাটুয়ারী, নাসির পাটুয়ারী, রহিম, মিঠু, অপু ও ২৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা মনুসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ প্রমুখ।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"