০৯:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

সাংবাদিক লিংকনের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান আর নেই, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

  • ০৯:৪০:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪২৪

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

আনন্দ টেলিভিশনের নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ রিফাত আল রহমান লিংকনের পিতা মহানগর ১৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ লুৎফর রহমান আর নেই।

মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় নগরীর আল্লামা ইকবাল রোড এলাকায় তার নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন তিনি। মৃত্যুকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ লুৎফর রহমান স্ত্রী, ২ ছেলে, ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে গেছেন।

বিকেলে সরকারি তোলারাম কলেজ প্রাঙ্গণে নারায়ণগঞ্জ সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবাইয়া খানম বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ লুৎফর রহমানের মরদেহে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।

এ সময় পুলিশের একটি চৌকস দল তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। এবং রাষ্ট্রের পক্ষে সালাম গ্রহণ করেন। পরে জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সোনারগাঁ উপজেলার সম্মান্দী ইউনিয়নের পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।

এদিকে, সামাকিজ যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিহত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আনন্দ টেলিভিশনের নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ লিংকন এক ট্যাটাসে জানান, ‘আমার আব্বু আর নেই। সকলের কাছে দোয়া চাই। আব্বুর জন্য এতোদিন অনেক বিরক্ত করেছি। দু হাত জোড় করে সকলের কাছে ক্ষমা চাই। আমার আব্বুকেও সকলে মাফ করে দিয়েন।’

প্রসঙ্গত, গত (৩ জানুয়ারী) সোমবারই নগরীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ৩৩ দিন চিকিৎসা সেবা নেয়ার পর বাড়িতে নিয়ে যায় তার পরিবার। এরআগেও ব্রেন স্ট্রোক ও কিডনিতে ইনফেকশন জনিত কারণে রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ট হাসপাতাল, নিউরো সাইন্স ইনস্টিটিউট ঘুরে কোথাও বেড না পেয়ে সবশেষ একটি বেসরকারীতে ব্যয়বহুল চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থ্য হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

You cannot copy content of this page

সাংবাদিক লিংকনের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান আর নেই, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

০৯:৪০:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

আনন্দ টেলিভিশনের নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ রিফাত আল রহমান লিংকনের পিতা মহানগর ১৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ লুৎফর রহমান আর নেই।

মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় নগরীর আল্লামা ইকবাল রোড এলাকায় তার নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন তিনি। মৃত্যুকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ লুৎফর রহমান স্ত্রী, ২ ছেলে, ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে গেছেন।

বিকেলে সরকারি তোলারাম কলেজ প্রাঙ্গণে নারায়ণগঞ্জ সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবাইয়া খানম বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ লুৎফর রহমানের মরদেহে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।

এ সময় পুলিশের একটি চৌকস দল তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। এবং রাষ্ট্রের পক্ষে সালাম গ্রহণ করেন। পরে জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সোনারগাঁ উপজেলার সম্মান্দী ইউনিয়নের পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।

এদিকে, সামাকিজ যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিহত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আনন্দ টেলিভিশনের নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ লিংকন এক ট্যাটাসে জানান, ‘আমার আব্বু আর নেই। সকলের কাছে দোয়া চাই। আব্বুর জন্য এতোদিন অনেক বিরক্ত করেছি। দু হাত জোড় করে সকলের কাছে ক্ষমা চাই। আমার আব্বুকেও সকলে মাফ করে দিয়েন।’

প্রসঙ্গত, গত (৩ জানুয়ারী) সোমবারই নগরীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ৩৩ দিন চিকিৎসা সেবা নেয়ার পর বাড়িতে নিয়ে যায় তার পরিবার। এরআগেও ব্রেন স্ট্রোক ও কিডনিতে ইনফেকশন জনিত কারণে রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ট হাসপাতাল, নিউরো সাইন্স ইনস্টিটিউট ঘুরে কোথাও বেড না পেয়ে সবশেষ একটি বেসরকারীতে ব্যয়বহুল চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থ্য হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"