১১:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গরমে সোনারগাঁয়ে তরমুজ-বাঙ্গি বিক্রির ধুম

  • ০৮:১২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ ২০২১
  • / ৬৫৯

মাজহারুল রাসেল (আলোকিত শীতলক্ষ্যা) : প্রখর রৌদ্রের এই গরমে সোনারগাঁয়ে তরমুজ-বাঙ্গি ক্রয় করতে নানা শ্রেণি পেশার মানুষের ভিড় দেখা গেছে। উপজেলার প্রতিটি বাজার ও বিভিন্ন রোডের ধার দিয়ে তরমুজ-বাঙ্গি নিয়ে বসে আছে বিক্রেতা। সেখানে দূর-দূরান্ত থেকে যাতায়াত করা বিভিন্ন যাত্রী গাড়ি থামিয়ে ক্রয় করছেন তরমুজ-বাঙ্গি। দাম একটু চড়া হলেও গরমে তরমুজ-বাঙ্গি খেলে শান্তি এই ভেবেই যেন ক্রেতারা ছুটছেন তরমুজ ও বাঙ্গি ব্যবসায়ীদের কাছে।

সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে গিয়ে দেখা যায়, রোডের ধার ঘেঁষে বসে আছে একাধিক তরমুজ-বাঙ্গি ব্যবসায়ী। সেখানে যাতায়াতরত বিভিন্ন প্রাইভেট কার, ট্রাক, বাসসহ বিভিন্ন ধরনের পথচারীরা রোডের ধারে তরমুজ-বাঙ্গি নিয়ে বসে থাকা ব্যবসায়ী দের কাছ থেকে ক্রয় করছে। কেউ বা আবার গরমে স্বস্তির জন্য সেখানেই খাচ্ছেন আবার বাড়ির জন্যও নিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি তরমুজ বিক্রেতারা বিক্রি করছেন ২০০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত এবং বাঙ্গি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত।

কাঁচপুরের তরমুজ-বাঙ্গি বিক্রেতা আউয়াল জানান, প্রতিবছরই আমরা বিশ্ব রোডের ধারে বসে তরমুজ-বাঙ্গি বিক্রি করি। তাছাড়াও আমাদের কাঁচপুর এলাকার আড়ৎ থেকে তরমুজ-বাঙ্গি বিভিন্ন এলাকার পাইকাররা এসে ক্রয় করে নিয়ে যায়। এখানে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এসে আমাদের কাছ থেকে তরমুজ-বাঙ্গি ক্রয় করে নিয়ে যায়। কেউ বা আবার আসে খাবার জন্য। উপজেলার বিভিন্ন বাজারে চড়া দামে পেলেও আমাদের কাছে তারা একটু অল্প দামে ক্রয় করতে পারে।

বারদী থেকে আসা একজন ক্রেতা বলেন, ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছিলাম। প্রচণ্ড গরম লাগছিল গাড়ির ভেতর। তার ওপর আবার তাপমাত্রাও অনেক বেশি। হঠাৎ তরমুজ দেখে গাড়ি থামালাম। ভাবলাম এই গরমে একটি তরমুজ খেলে শরীরটা আরো ভালো লাগবে। তাই গাড়ি থেকে নেমে একটি তরমুজ আমরা খেলাম এবং বাড়ির জন্যে কয়েকটি নিয়ে যাচ্ছি।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

গরমে সোনারগাঁয়ে তরমুজ-বাঙ্গি বিক্রির ধুম

০৮:১২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ ২০২১

মাজহারুল রাসেল (আলোকিত শীতলক্ষ্যা) : প্রখর রৌদ্রের এই গরমে সোনারগাঁয়ে তরমুজ-বাঙ্গি ক্রয় করতে নানা শ্রেণি পেশার মানুষের ভিড় দেখা গেছে। উপজেলার প্রতিটি বাজার ও বিভিন্ন রোডের ধার দিয়ে তরমুজ-বাঙ্গি নিয়ে বসে আছে বিক্রেতা। সেখানে দূর-দূরান্ত থেকে যাতায়াত করা বিভিন্ন যাত্রী গাড়ি থামিয়ে ক্রয় করছেন তরমুজ-বাঙ্গি। দাম একটু চড়া হলেও গরমে তরমুজ-বাঙ্গি খেলে শান্তি এই ভেবেই যেন ক্রেতারা ছুটছেন তরমুজ ও বাঙ্গি ব্যবসায়ীদের কাছে।

সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে গিয়ে দেখা যায়, রোডের ধার ঘেঁষে বসে আছে একাধিক তরমুজ-বাঙ্গি ব্যবসায়ী। সেখানে যাতায়াতরত বিভিন্ন প্রাইভেট কার, ট্রাক, বাসসহ বিভিন্ন ধরনের পথচারীরা রোডের ধারে তরমুজ-বাঙ্গি নিয়ে বসে থাকা ব্যবসায়ী দের কাছ থেকে ক্রয় করছে। কেউ বা আবার গরমে স্বস্তির জন্য সেখানেই খাচ্ছেন আবার বাড়ির জন্যও নিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি তরমুজ বিক্রেতারা বিক্রি করছেন ২০০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত এবং বাঙ্গি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত।

কাঁচপুরের তরমুজ-বাঙ্গি বিক্রেতা আউয়াল জানান, প্রতিবছরই আমরা বিশ্ব রোডের ধারে বসে তরমুজ-বাঙ্গি বিক্রি করি। তাছাড়াও আমাদের কাঁচপুর এলাকার আড়ৎ থেকে তরমুজ-বাঙ্গি বিভিন্ন এলাকার পাইকাররা এসে ক্রয় করে নিয়ে যায়। এখানে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এসে আমাদের কাছ থেকে তরমুজ-বাঙ্গি ক্রয় করে নিয়ে যায়। কেউ বা আবার আসে খাবার জন্য। উপজেলার বিভিন্ন বাজারে চড়া দামে পেলেও আমাদের কাছে তারা একটু অল্প দামে ক্রয় করতে পারে।

বারদী থেকে আসা একজন ক্রেতা বলেন, ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছিলাম। প্রচণ্ড গরম লাগছিল গাড়ির ভেতর। তার ওপর আবার তাপমাত্রাও অনেক বেশি। হঠাৎ তরমুজ দেখে গাড়ি থামালাম। ভাবলাম এই গরমে একটি তরমুজ খেলে শরীরটা আরো ভালো লাগবে। তাই গাড়ি থেকে নেমে একটি তরমুজ আমরা খেলাম এবং বাড়ির জন্যে কয়েকটি নিয়ে যাচ্ছি।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন