০৮:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শহীদ শেখ কামাল ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী : হাসিনা গাজী

  • ১০:১২:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অগাস্ট ২০২১
  • / ৫৪২

আলোকিত শীতলক্ষ্যা : নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী মহিলালীগের সভাপতি ও তারাবো পৌরসভার মেয়র হাসিনা গাজী বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক শহীদ শেখ কামাল ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী।

স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন কর্মসূচির এবং সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সমাজ চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণে মঞ্চনাটক আন্দোলনের ক্ষেত্রে শেখ কামাল ছিলেন প্রথম সারির সংগঠক।

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী শেখ কামাল বন্ধু শিল্পীদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘স্পন্দন’ শিল্পীগোষ্ঠী। এছাড়া ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতাও। অভিনেতা হিসেবেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যাঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।

শৈশব থেকে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, বাস্কেটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলায় খুবই উৎসাহ ছিল শেখ কামালের। তিনি উপমহাদেশের অন্যতম ক্রীড়া সংগঠন ও আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তক আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত কর্মী হিসেবে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরোচিত ভূমিকা পালন করেন তিনি।”

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জ্যেষ্ঠ পুত্র, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শহিদ শেখ কামালের ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (৫ জুলাই) সকালে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার খাদুন এলাকায় তারাবো পৌরসভা কার্যালয়ে শহিদ শেখ কামালের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন, মিলাদ মাহফিল ও স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারাবো পৌরসভার মেয়র হাসিনা গাজী বলেন, “শেখ কামাল ছিলেন বাংলাদেশের আধুনিক ক্রীড়া ও সংস্কৃতি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। মহান মুক্তিযুদ্ধ, ছাত্ররাজনীতি, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, খেলার মাঠ থেকে নাটকের মঞ্চ—সর্বত্র ছিল তার উজ্জ্বল উপস্থিতি।

শেখ কামালের অকালমৃত্যুতে দেশের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে তো বটেই, রাজনীতিতেও এক অসামান্য ও অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত হয়।”

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, তারাবো পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, তারাবো পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জেড এম আনোয়ার, রূপগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাহীন, তারাবো পৌরসভার কাউন্সিলর আমির হোসেন ভুঁইয়া, আক্তার হোসেন মোল্লা, মাহাবুবুর রহমান জাকারিয়া, আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ হামিদুল্লাহ, লায়লা পারভীন, মাহফুজা বেগম ও জোসনা বেগমসহ অনেকে।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

শহীদ শেখ কামাল ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী : হাসিনা গাজী

১০:১২:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অগাস্ট ২০২১

আলোকিত শীতলক্ষ্যা : নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী মহিলালীগের সভাপতি ও তারাবো পৌরসভার মেয়র হাসিনা গাজী বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক শহীদ শেখ কামাল ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী।

স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন কর্মসূচির এবং সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সমাজ চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণে মঞ্চনাটক আন্দোলনের ক্ষেত্রে শেখ কামাল ছিলেন প্রথম সারির সংগঠক।

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী শেখ কামাল বন্ধু শিল্পীদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘স্পন্দন’ শিল্পীগোষ্ঠী। এছাড়া ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতাও। অভিনেতা হিসেবেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যাঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।

শৈশব থেকে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, বাস্কেটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলায় খুবই উৎসাহ ছিল শেখ কামালের। তিনি উপমহাদেশের অন্যতম ক্রীড়া সংগঠন ও আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তক আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত কর্মী হিসেবে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরোচিত ভূমিকা পালন করেন তিনি।”

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জ্যেষ্ঠ পুত্র, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শহিদ শেখ কামালের ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (৫ জুলাই) সকালে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার খাদুন এলাকায় তারাবো পৌরসভা কার্যালয়ে শহিদ শেখ কামালের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন, মিলাদ মাহফিল ও স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারাবো পৌরসভার মেয়র হাসিনা গাজী বলেন, “শেখ কামাল ছিলেন বাংলাদেশের আধুনিক ক্রীড়া ও সংস্কৃতি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। মহান মুক্তিযুদ্ধ, ছাত্ররাজনীতি, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, খেলার মাঠ থেকে নাটকের মঞ্চ—সর্বত্র ছিল তার উজ্জ্বল উপস্থিতি।

শেখ কামালের অকালমৃত্যুতে দেশের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে তো বটেই, রাজনীতিতেও এক অসামান্য ও অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত হয়।”

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, তারাবো পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, তারাবো পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জেড এম আনোয়ার, রূপগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাহীন, তারাবো পৌরসভার কাউন্সিলর আমির হোসেন ভুঁইয়া, আক্তার হোসেন মোল্লা, মাহাবুবুর রহমান জাকারিয়া, আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ হামিদুল্লাহ, লায়লা পারভীন, মাহফুজা বেগম ও জোসনা বেগমসহ অনেকে।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন