০৯:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

জেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক

ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ

অনলাইন-সংস্করণ
  • ১১:০৯:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৪৬৯
সংবাদটি-শেয়ার-করুন

বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নব নির্বাচিত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

রবিবার (২ ফেব্রুয়ারী) বিএনপির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাক্ষরিত চিঠিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নবগঠিত ৫ সদস্যের কমিটির আহবায়ক মনোনীত হয়েছেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

কমিটি ঘোষণার পর নব নির্বাচিত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি, বিভিন্ন থানা, উইনিয়ণ ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নব নির্বাচিত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এসময় তিনি বিএপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উওম)‘র প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং বিএনপির চেয়ারপার্সন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ূ কামনায় সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ূ কামনা করেন।

জানাগেছে, ১৯৮২ সালে বিএনপির সিদ্ধিরগঞ্জ চিটাগং রোড আঞ্চলিক কমিটির মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ। এরপর সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ছাত্র দলের সভাপতি, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুব দলের সভাপতি, জেলা যুব দলের যুগ্ম আহ্বায়ক, জেলা যুব দলের সভাপতি, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সচিব, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক (স্বাক্ষর ক্ষমতাসহ), জেলা বিএনপির সদস্য সচিব, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় যুব দলের সহ-ত্রান ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন মামুন মাহমুদ।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মামুন মাহমুদ রাজনীতি করতে গিয়ে প্রথম কারাভোগ করেন ১৯৯৭ সালে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৫ বছরে অনেক বার গ্রেপ্তার হয়ে কারাভোগ করেছেন তিনি। একজন পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তার পরিচিতি রয়েছে। সোনারগাঁও ফজলুল হক উইমেন্স কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে চাই। আমি সবার সহযোগিতা কামনা করছি। সবাই দোয়া করবেন।

একভাই লিখেছেন, ভাল চিন্তা শক্তি, সৎ ভাবনা, রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি, শক্তিমান প্রতিশ্রুতি, মার্জিত আচরণ এবং বিশ্বস্ততা সবই আছে উনার। নারায়ণগঞ্জ বিএনপির নেতৃত্ব সৎ সাহসী ও জনদরদী একজন মানুষ। অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

শুভোচ্ছা শেষে বিএনপির নেতাকর্মীরা বলেন পরিচ্ছন্ন রাজনীতি আর তরুন প্রজন্মের মূল্যয়নের রাজনীতিতে বিএনপি তারই প্রতিচ্ছবি। বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি একজন ত্যাগী ও নিষ্ঠাবান নেতা হিসেবে সকলের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। জাতীয়তাবাদের আদর্শ বুকে ধারন করে তার পথ চলা এই দলেই তার রাজনৈতিক জন্ম।


সংবাদটি-শেয়ার-করুন

আমাদের সাথে সংযুক্ত থাকুন

জেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক

ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ

১১:০৯:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদটি-শেয়ার-করুন

বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নব নির্বাচিত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

রবিবার (২ ফেব্রুয়ারী) বিএনপির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাক্ষরিত চিঠিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নবগঠিত ৫ সদস্যের কমিটির আহবায়ক মনোনীত হয়েছেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

কমিটি ঘোষণার পর নব নির্বাচিত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি, বিভিন্ন থানা, উইনিয়ণ ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নব নির্বাচিত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এসময় তিনি বিএপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উওম)‘র প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং বিএনপির চেয়ারপার্সন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ূ কামনায় সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ূ কামনা করেন।

জানাগেছে, ১৯৮২ সালে বিএনপির সিদ্ধিরগঞ্জ চিটাগং রোড আঞ্চলিক কমিটির মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ। এরপর সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ছাত্র দলের সভাপতি, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুব দলের সভাপতি, জেলা যুব দলের যুগ্ম আহ্বায়ক, জেলা যুব দলের সভাপতি, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সচিব, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক (স্বাক্ষর ক্ষমতাসহ), জেলা বিএনপির সদস্য সচিব, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় যুব দলের সহ-ত্রান ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন মামুন মাহমুদ।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মামুন মাহমুদ রাজনীতি করতে গিয়ে প্রথম কারাভোগ করেন ১৯৯৭ সালে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৫ বছরে অনেক বার গ্রেপ্তার হয়ে কারাভোগ করেছেন তিনি। একজন পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তার পরিচিতি রয়েছে। সোনারগাঁও ফজলুল হক উইমেন্স কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে চাই। আমি সবার সহযোগিতা কামনা করছি। সবাই দোয়া করবেন।

একভাই লিখেছেন, ভাল চিন্তা শক্তি, সৎ ভাবনা, রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি, শক্তিমান প্রতিশ্রুতি, মার্জিত আচরণ এবং বিশ্বস্ততা সবই আছে উনার। নারায়ণগঞ্জ বিএনপির নেতৃত্ব সৎ সাহসী ও জনদরদী একজন মানুষ। অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

শুভোচ্ছা শেষে বিএনপির নেতাকর্মীরা বলেন পরিচ্ছন্ন রাজনীতি আর তরুন প্রজন্মের মূল্যয়নের রাজনীতিতে বিএনপি তারই প্রতিচ্ছবি। বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি একজন ত্যাগী ও নিষ্ঠাবান নেতা হিসেবে সকলের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। জাতীয়তাবাদের আদর্শ বুকে ধারন করে তার পথ চলা এই দলেই তার রাজনৈতিক জন্ম।


সংবাদটি-শেয়ার-করুন