০৫:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সোনারগাঁয়ে গরু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত খামারিরা

  • ০৫:১৬:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩
  • / ৪১৩

মাজহারুল রাসেল : ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে প্রতি বছরের মতো এবারও কোরবানির জন্য দেশীয় প্দ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করছে সোনারগাঁয়ের শতাধিক খামারিরা। অবৈধ পথে ভারত থেকে গরু আমদানি না হলে লাভবান হওয়ার আশা প্রকাশ করছেন খামারিরা।

জানা যায়, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ২ বছর আগে বিভিন্ন হাট থেকে এসব গরু কিনে লালন-পালন শুরু করেন। দেশি পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ করায় এ অঞ্চলের গরুর চাহিদা বেশি।

খামারিরা জানান, এ বছর পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। ঈদের আগে দেশের বাজারে ভারতীয় গরু প্রবেশে কঠোর নজরদারির দাবি তাদের। যদি ভারতীয় গরু না আসে তাহলে লাভবান হতে পারবো।

পিরোজপুর ইউনিয়নের খামারি আলাউদ্দিন সাহেব বলেন, এবছর আমার খামারে থেকে ২৫ টি গরু বিক্রি জন্য হাটে নেওয়া হবে। তাছাড়া এবছর গো-খাদ্যোর দাম অনেক বেশি। যার ফলে গরু মোটাতাজকরণে আমাদের অনেক খরচ হয়েছে। যদি ভারতীয় গরু আসে তাহলে আমাদের লোকসান হবে।

সোনারগাঁও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা বলেন,পশু মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার বন্ধে খামারগুলোতে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। তাছাড়া উপজেলার সকল খামারিদের সাথে আমরা নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

সোনারগাঁয়ে গরু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত খামারিরা

০৫:১৬:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩

মাজহারুল রাসেল : ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে প্রতি বছরের মতো এবারও কোরবানির জন্য দেশীয় প্দ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করছে সোনারগাঁয়ের শতাধিক খামারিরা। অবৈধ পথে ভারত থেকে গরু আমদানি না হলে লাভবান হওয়ার আশা প্রকাশ করছেন খামারিরা।

জানা যায়, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ২ বছর আগে বিভিন্ন হাট থেকে এসব গরু কিনে লালন-পালন শুরু করেন। দেশি পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ করায় এ অঞ্চলের গরুর চাহিদা বেশি।

খামারিরা জানান, এ বছর পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। ঈদের আগে দেশের বাজারে ভারতীয় গরু প্রবেশে কঠোর নজরদারির দাবি তাদের। যদি ভারতীয় গরু না আসে তাহলে লাভবান হতে পারবো।

পিরোজপুর ইউনিয়নের খামারি আলাউদ্দিন সাহেব বলেন, এবছর আমার খামারে থেকে ২৫ টি গরু বিক্রি জন্য হাটে নেওয়া হবে। তাছাড়া এবছর গো-খাদ্যোর দাম অনেক বেশি। যার ফলে গরু মোটাতাজকরণে আমাদের অনেক খরচ হয়েছে। যদি ভারতীয় গরু আসে তাহলে আমাদের লোকসান হবে।

সোনারগাঁও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা বলেন,পশু মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার বন্ধে খামারগুলোতে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। তাছাড়া উপজেলার সকল খামারিদের সাথে আমরা নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন