১২:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

রূপগঞ্জে কৃষক প্রশিক্ষণ ও বিনামুল্যে পাটবীজ বিতরণ অনুষ্ঠিত

  • ১০:৪৯:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩
  • / ৪৬২

পাট গবেষণা উপকেন্দ্র রুপগঞ্জের তারাবতে কৃষক প্রশিক্ষণ ও বিনা মূল্যে পাট বীজ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (২২ মার্চ) রুপগঞ্জের তারাবতে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তোষা পাট ও কেনাফ উৎপাদন প্রযুক্তি জনপ্রিয়করণ ও সম্প্রসারণ এর লক্ষ্যে এই কৃষক প্রশিক্ষণ ও বিনা মূল্যে পাট বীজ বিতরণ কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) এর মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল উপস্থিত ছিলেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. মো. আব্দুল আলীম, মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম মোস্তফা, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বিজেআরআই, ঢাকা-১২০৭।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ তানভীর রহমান, উর্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পাট গবেষণা উপকেন্দ্র তারাব, মো. রাশেদ খান মিলন, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, বিজেআরআই, ঢাকা-১২০৭, মো. হুমায়ুন কবির, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, পাট গবেষণা উপকেন্দ্র তারাব। তাছাড়াও স্থানীয় জন-প্রতিনিধি, মসজিদের ইমাম এবং অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্ণ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. মো. আবদুল আউয়াল বলেন, দেশকে পাট বীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হবে ও কৃষকদের বীজ উৎপাদন সমিতি গঠনের উপর গুরুত্বের কথা আলোচনা করেন। নিজের বীজ নিজে উৎপাদন করলে উন্নতমানের পাট বীজ পাওয়া যাবে ও পরনির্ভরশীলতা কমে যাবে।

তিনি আরো বলেন, পরিবেশ রক্ষার্থে পাট চাষের বিকল্প নাই। ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, উচু ও মাঝারি উচু জমি, সঠিক পরিচর্যা এবং সময়মত (১৫ মার্চ হতে ১৫ এপ্রিল) বীজ বপন করলে উন্নতমানের অধিক পাট উৎপাদন হবে।

ড. মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, বিজেআরআই উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তোষা পাট ও কেনাফের জাত ব্যবহার করে অধিক পরিমাণে পাট ও কেনাফ উৎপাদনের জন্য উপস্থিত সকল কৃষকদের উৎসাহিত করেন।

কৃষক মো. আব্দুল হালিম সরকার তার বক্তব্যে বলেন, বিজেআরআই এর পাট ও কেনাফ উৎপাদন প্রযুক্তি লাভজনক, তিনি উপস্থিত সকল কৃষকদের বিজেআরআই উদ্ভাবিত পাট ও কেনাফ চাষের আহবান জানান।

উক্ত অনুষ্ঠান শেষে কৃষকের মাঝে বিনা মূল্যে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তোষা পাট ও কেনাফ বীজ বিতরণ করা হয়।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

রূপগঞ্জে কৃষক প্রশিক্ষণ ও বিনামুল্যে পাটবীজ বিতরণ অনুষ্ঠিত

১০:৪৯:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩

পাট গবেষণা উপকেন্দ্র রুপগঞ্জের তারাবতে কৃষক প্রশিক্ষণ ও বিনা মূল্যে পাট বীজ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (২২ মার্চ) রুপগঞ্জের তারাবতে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তোষা পাট ও কেনাফ উৎপাদন প্রযুক্তি জনপ্রিয়করণ ও সম্প্রসারণ এর লক্ষ্যে এই কৃষক প্রশিক্ষণ ও বিনা মূল্যে পাট বীজ বিতরণ কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) এর মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল উপস্থিত ছিলেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. মো. আব্দুল আলীম, মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম মোস্তফা, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বিজেআরআই, ঢাকা-১২০৭।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ তানভীর রহমান, উর্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পাট গবেষণা উপকেন্দ্র তারাব, মো. রাশেদ খান মিলন, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, বিজেআরআই, ঢাকা-১২০৭, মো. হুমায়ুন কবির, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, পাট গবেষণা উপকেন্দ্র তারাব। তাছাড়াও স্থানীয় জন-প্রতিনিধি, মসজিদের ইমাম এবং অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্ণ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. মো. আবদুল আউয়াল বলেন, দেশকে পাট বীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হবে ও কৃষকদের বীজ উৎপাদন সমিতি গঠনের উপর গুরুত্বের কথা আলোচনা করেন। নিজের বীজ নিজে উৎপাদন করলে উন্নতমানের পাট বীজ পাওয়া যাবে ও পরনির্ভরশীলতা কমে যাবে।

তিনি আরো বলেন, পরিবেশ রক্ষার্থে পাট চাষের বিকল্প নাই। ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, উচু ও মাঝারি উচু জমি, সঠিক পরিচর্যা এবং সময়মত (১৫ মার্চ হতে ১৫ এপ্রিল) বীজ বপন করলে উন্নতমানের অধিক পাট উৎপাদন হবে।

ড. মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, বিজেআরআই উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তোষা পাট ও কেনাফের জাত ব্যবহার করে অধিক পরিমাণে পাট ও কেনাফ উৎপাদনের জন্য উপস্থিত সকল কৃষকদের উৎসাহিত করেন।

কৃষক মো. আব্দুল হালিম সরকার তার বক্তব্যে বলেন, বিজেআরআই এর পাট ও কেনাফ উৎপাদন প্রযুক্তি লাভজনক, তিনি উপস্থিত সকল কৃষকদের বিজেআরআই উদ্ভাবিত পাট ও কেনাফ চাষের আহবান জানান।

উক্ত অনুষ্ঠান শেষে কৃষকের মাঝে বিনা মূল্যে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তোষা পাট ও কেনাফ বীজ বিতরণ করা হয়।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন