০৮:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফতুল্লায় শিশু অপহরণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

  • ১০:৩৭:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৪১৮

ফতুল্লায় আবু রায়হান নামে এক শিশু সন্তানকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করার মামলায় আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

একই সঙ্গে আরও দুজনের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে খালাস দিয়েছেন আদারত। তারা হলেন- মাসুদ রানা ও মদিনা বেগম।

রায় ঘোষণার সময়ে আদালতে সকলেই অনুপস্থিত ছিলেন। ভুক্তভোগী আবু রায়হান ফতুল্লার বক্তাবলী এলাকার সারোয়ার মোল্লার ছেলে।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান জানান, ফতুল্লার মুসলিমনগর এলাকায় একটি স্পিনিং মিলে চাকরি করতেন সারোয়ার মোল্লার স্ত্রী খোরশেদা বেগম। খোরশেদার বড় বোন জাহেদা বেগমও একই কারখানাতে চাকরি করতেন। জাহেদার সঙ্গে মোবাইল ফোনে আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ নামের এক যুবকের পরিচয় হয়। কয়েক মাস ধরে তাদের মধ্যে মোবাইলে কথাবার্তা হয়।

এরই মধ্যে ২০১৩ সালের ২২ নভেম্বর রাতে আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ আসেন খোরশেদার বাড়িতে। এ সময় চুল কাটার কথা বলে আবু রায়হানকে নিয়ে যান আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ। এরপর আসাদ রায়হানকে নিয়ে আর বাসায় ফেরেননি। সেই সঙ্গে রায়হানের মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এই ঘটনায় মামলা দায়ের হলে পুলিশ অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করে। আদালত এই মামলায় রায় দিয়েছেন।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

ফতুল্লায় শিশু অপহরণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১০:৩৭:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২

ফতুল্লায় আবু রায়হান নামে এক শিশু সন্তানকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করার মামলায় আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

একই সঙ্গে আরও দুজনের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে খালাস দিয়েছেন আদারত। তারা হলেন- মাসুদ রানা ও মদিনা বেগম।

রায় ঘোষণার সময়ে আদালতে সকলেই অনুপস্থিত ছিলেন। ভুক্তভোগী আবু রায়হান ফতুল্লার বক্তাবলী এলাকার সারোয়ার মোল্লার ছেলে।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান জানান, ফতুল্লার মুসলিমনগর এলাকায় একটি স্পিনিং মিলে চাকরি করতেন সারোয়ার মোল্লার স্ত্রী খোরশেদা বেগম। খোরশেদার বড় বোন জাহেদা বেগমও একই কারখানাতে চাকরি করতেন। জাহেদার সঙ্গে মোবাইল ফোনে আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ নামের এক যুবকের পরিচয় হয়। কয়েক মাস ধরে তাদের মধ্যে মোবাইলে কথাবার্তা হয়।

এরই মধ্যে ২০১৩ সালের ২২ নভেম্বর রাতে আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ আসেন খোরশেদার বাড়িতে। এ সময় চুল কাটার কথা বলে আবু রায়হানকে নিয়ে যান আকাশ ওরফে আসাদুল্লাহ। এরপর আসাদ রায়হানকে নিয়ে আর বাসায় ফেরেননি। সেই সঙ্গে রায়হানের মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এই ঘটনায় মামলা দায়ের হলে পুলিশ অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করে। আদালত এই মামলায় রায় দিয়েছেন।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন