১০:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সোনারগাঁয়ে আলু-পেঁয়াজের দাম কমলেও বেড়েছে সবজি ও খাদ্যসামগ্রীর দাম

  • ১২:৫৪:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৫৬৯

মাজহারুল রাসেল (আলোকিত শীতলক্ষ্যা) : সোনারগাঁ উপজেলার বাজারগুলোতে সপ্তাহের ব্যবধানে আলু ও পেঁয়াজের দাম কমলেও বেড়েছে সব রকম সবজির দাম। প্রতিকেজি সবজিতে বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

এসব বাজারে প্রতিকেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, শিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, (গোল) বেগুন ৮০ টাকা, (লম্বা) বেগুন ৪০ টাকা, ফুলকপি প্রতিপিস ৩০-৪০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০-৪০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, গাঁজর প্রতিকেজি ৪০ টাকা, চাল কুমড়া পিস ৪০ টাকা, প্রতিপিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০-১০০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, মুলা ৪০ টাকা, শালগম ৪০ টাকা, ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, কচুর লতি ৬০ টাকা ও পেঁপের কেজি ৪০ টাকা।

এ সব বাজারে পুরান ও নতুন আলুর দাম কমেছে। নতুন আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ টাকা। পুরান আলুর কেজি ১৩ থেকে ১৫ টাকা। ৫ কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।

দাম কমেছে পেঁয়াজের। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি। ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি।

বাজারে চায়না রসুন প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি। দেশি আদার কেজি ৬০ টাকা। চায়না আদার দাম কমে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা।

এইসব বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। পেঁপে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা। শসা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা।

আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে ডাল। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১০০ টাকা। গত সপ্তাহে ইন্ডিয়ান মসুরের ডাল প্রতিকেজি বিক্রি হয় ৯০ থেকে ৯৫ টাকা। দেশি মসুরের ডালের কেজি ১২০ টাকা।

এসব বাজারে ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৬৯ টাকা। বাজারে প্রতিকেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায় এবং প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। খোলা আটা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকায় আর প্যাকেট আটা ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। কক বা পাকিস্তানি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা কেজি।গরুর মাংস ৬০০ টাকা কেজি,খাশির মাংস ৮৫০ টাকা কেজি।

এছাড়া প্রায় সকল খাদ্য সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান সাধারণ ক্রেতারা। ক্রেতারা জানান সরকারিভাবে বাজার মনিটরিং করতে পারলে হয়তো বা দ্রব্যমূল্যের দাম কিছুটা কমতে পারে।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন

👍ফেসবুকে আলোকিত শীতলক্ষ্যা

সোনারগাঁয়ে আলু-পেঁয়াজের দাম কমলেও বেড়েছে সবজি ও খাদ্যসামগ্রীর দাম

১২:৫৪:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২

মাজহারুল রাসেল (আলোকিত শীতলক্ষ্যা) : সোনারগাঁ উপজেলার বাজারগুলোতে সপ্তাহের ব্যবধানে আলু ও পেঁয়াজের দাম কমলেও বেড়েছে সব রকম সবজির দাম। প্রতিকেজি সবজিতে বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

এসব বাজারে প্রতিকেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, শিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, (গোল) বেগুন ৮০ টাকা, (লম্বা) বেগুন ৪০ টাকা, ফুলকপি প্রতিপিস ৩০-৪০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০-৪০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, গাঁজর প্রতিকেজি ৪০ টাকা, চাল কুমড়া পিস ৪০ টাকা, প্রতিপিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০-১০০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, মুলা ৪০ টাকা, শালগম ৪০ টাকা, ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, কচুর লতি ৬০ টাকা ও পেঁপের কেজি ৪০ টাকা।

এ সব বাজারে পুরান ও নতুন আলুর দাম কমেছে। নতুন আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ টাকা। পুরান আলুর কেজি ১৩ থেকে ১৫ টাকা। ৫ কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।

দাম কমেছে পেঁয়াজের। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি। ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি।

বাজারে চায়না রসুন প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি। দেশি আদার কেজি ৬০ টাকা। চায়না আদার দাম কমে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা।

এইসব বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। পেঁপে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা। শসা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা।

আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে ডাল। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১০০ টাকা। গত সপ্তাহে ইন্ডিয়ান মসুরের ডাল প্রতিকেজি বিক্রি হয় ৯০ থেকে ৯৫ টাকা। দেশি মসুরের ডালের কেজি ১২০ টাকা।

এসব বাজারে ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৬৯ টাকা। বাজারে প্রতিকেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায় এবং প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। খোলা আটা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকায় আর প্যাকেট আটা ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। কক বা পাকিস্তানি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা কেজি।গরুর মাংস ৬০০ টাকা কেজি,খাশির মাংস ৮৫০ টাকা কেজি।

এছাড়া প্রায় সকল খাদ্য সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান সাধারণ ক্রেতারা। ক্রেতারা জানান সরকারিভাবে বাজার মনিটরিং করতে পারলে হয়তো বা দ্রব্যমূল্যের দাম কিছুটা কমতে পারে।

সংবাদটি ▼ শেয়ার করুন