নারায়ণগঞ্জ ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সোনারগাঁয়ের উজ্জ্বল নক্ষত্র শাহ আলম মুকুল

 অনলাইন ভার্সন
  • ০৪:১৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৫১৮

Alokito-Shitalakha

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

মাজহারুল রাসেল (আলোকিত শীতলক্ষ্যা) : শাহ আলম মুকুল সোনারগাঁও উপজেলা মোগরাপাড়া ইউনিয়নের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সোনারগাঁয়ে বিএনপির রাজনীতিতে শাহ আলম মুকুল এক ক্লিন ইমেজ নেতা। তিনি ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে আসেন। তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন।

শাহ আলম মুকুল ১৯৮৮ সালে প্রথম মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। পরে ১৯৮৯ সালে শাহ আলম মুকুল সোনারগাঁ ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি ও সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন।১৯৯০ সালের স্বৈরাচার সরকার বিরোধী আন্দোলনে সোনারগাঁ থানা সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের অন্যতম সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯২ সালে কাউন্সিল ও সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। উক্ত সম্মেলনে তৎকালীন মাননীয় পাটমন্ত্রী (অবঃ) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ হান্নান শাহ্ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এবং ১৯৯৫ সালে পুনরায় কাউন্সিল ও সম্মেলনের মাধ্যমে সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন ও নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। আবার পুনরায় ১৯৯৯ সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০০২ ও ২০০৫ সালে আবার কাউন্সিলের মাধ্যমে পুনরায় সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন শাহ আলম মুকুল। এবং ২০০২ সালে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের দায়িত্ব পালন করেন।

ওয়ান ইলেভেনের সময় শাহ আলম মুকুল স্বপদে থেকে সংস্কারবাদী নেতাদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন।

২০০৯ সালের ২৩ নভেম্বর সম্মেলন ও কাউন্সিল এর মাধ্যমে শাহ আলম মুকুল সোনারগাঁ থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। এবং ২০১৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। সদ্য ঘোষিত নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন শাহ আলম মুকুল।

বতর্মানে শাহ আলম মুকুল সর্বদা কেন্দ্রীয় বিএনপি’র ঘোষণা কৃত রাজনৈতিক প্রোগ্রাম গুলোতে স্বাচ্ছন্দ্যে তাহার নিজস্ব নেতাকর্মীদের নিয়ে প্রতিটি প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে থাকেন।

বিগত সময়ে তিনি সরকার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য ১৭টি মামলার আসামি হন বর্তমানে শাহ আলম মুকুলের রাজনৈতিক মামলার সংখ্যা ১১ টি। তিনি এই মামলা হামলার শিকার হয়েও বিএনপির রাজনীতি কে আগলে রেখেছেন। তার রাজনৈতিক জীবনের প্রধান লক্ষ্য সাধারণ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা।

তিনি কখনো মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি তার নিজস্ব রাজনীতিতে প্রবেশ করান নেই। তাই সোনারগাঁয়ের বিএনপির রাজনীতিতে তার জনপ্রিয়তা সবার শীর্ষে।তিনি বিগত বিএনপি সরকারের সময় সোনারগাঁয়ে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

ফেসবুকে👍আপনার_বিজ্ঞাপন

সোনারগাঁয়ের উজ্জ্বল নক্ষত্র শাহ আলম মুকুল

০৪:১৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২১
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

মাজহারুল রাসেল (আলোকিত শীতলক্ষ্যা) : শাহ আলম মুকুল সোনারগাঁও উপজেলা মোগরাপাড়া ইউনিয়নের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সোনারগাঁয়ে বিএনপির রাজনীতিতে শাহ আলম মুকুল এক ক্লিন ইমেজ নেতা। তিনি ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে আসেন। তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন।

শাহ আলম মুকুল ১৯৮৮ সালে প্রথম মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। পরে ১৯৮৯ সালে শাহ আলম মুকুল সোনারগাঁ ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি ও সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন।১৯৯০ সালের স্বৈরাচার সরকার বিরোধী আন্দোলনে সোনারগাঁ থানা সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের অন্যতম সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯২ সালে কাউন্সিল ও সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। উক্ত সম্মেলনে তৎকালীন মাননীয় পাটমন্ত্রী (অবঃ) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ হান্নান শাহ্ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এবং ১৯৯৫ সালে পুনরায় কাউন্সিল ও সম্মেলনের মাধ্যমে সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন ও নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। আবার পুনরায় ১৯৯৯ সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০০২ ও ২০০৫ সালে আবার কাউন্সিলের মাধ্যমে পুনরায় সোনারগাঁ থানা ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হন শাহ আলম মুকুল। এবং ২০০২ সালে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের দায়িত্ব পালন করেন।

ওয়ান ইলেভেনের সময় শাহ আলম মুকুল স্বপদে থেকে সংস্কারবাদী নেতাদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন।

২০০৯ সালের ২৩ নভেম্বর সম্মেলন ও কাউন্সিল এর মাধ্যমে শাহ আলম মুকুল সোনারগাঁ থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। এবং ২০১৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। সদ্য ঘোষিত নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন শাহ আলম মুকুল।

বতর্মানে শাহ আলম মুকুল সর্বদা কেন্দ্রীয় বিএনপি’র ঘোষণা কৃত রাজনৈতিক প্রোগ্রাম গুলোতে স্বাচ্ছন্দ্যে তাহার নিজস্ব নেতাকর্মীদের নিয়ে প্রতিটি প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে থাকেন।

বিগত সময়ে তিনি সরকার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য ১৭টি মামলার আসামি হন বর্তমানে শাহ আলম মুকুলের রাজনৈতিক মামলার সংখ্যা ১১ টি। তিনি এই মামলা হামলার শিকার হয়েও বিএনপির রাজনীতি কে আগলে রেখেছেন। তার রাজনৈতিক জীবনের প্রধান লক্ষ্য সাধারণ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা।

তিনি কখনো মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি তার নিজস্ব রাজনীতিতে প্রবেশ করান নেই। তাই সোনারগাঁয়ের বিএনপির রাজনীতিতে তার জনপ্রিয়তা সবার শীর্ষে।তিনি বিগত বিএনপি সরকারের সময় সোনারগাঁয়ে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"