নারায়ণগঞ্জ ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিদ্ধিরগঞ্জের অস্ত্র ব্যবসায়ী মীর রাসেলের ভিন্ন কৌশলে শুরু করেছে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড

 অনলাইন ভার্সন
  • ১০:১০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জুলাই ২০২০
  • / ৪৪০

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

আলোকিত শীতলক্ষ্যা রিপোর্ট : সিদ্ধিরগঞ্জে পাঠানটুলি এসিআই পানিরকল এলাকার মীর আনোয়ার হোসেনের ছেলে, অস্ত্র ব্যবসায়ী মীর মাহবুব হোসেন রাসেল ফের তৎপরতা শুরু করেছে। এবার সে তার এলাকার কিছু মাদক সেবী সাঙ্গপাঙ্গোদের সংগঠিত করে ভিন্ন কৌশলে শুরু করেছে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড।

এলাকাবাসী জানায়, কথিত ভুইফর একটি সংগঠনের ব্যানারের আড়ালে চলছে তার অপরাধ কর্মকান্ড। সে নিজেকে ওই সংগঠনের চেয়ারম্যান পরিচয়ে দাবড়িয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ সন্ত্রাসী, অস্ত্র ব্যবসায়ী ছাড়াও রাসেল একজন মাদক ব্যবসায়ী । মাদক ব্যবসার অভিযোগে চলতি বছরের ১০ জুন তার বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগও দেয়া হয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর, বন্দর ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় অস্ত্রসহ ৪টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এদিকে চলতি বছরের ১০ জুন এলাকারবাসীর পক্ষ থেকে জনস্বার্থে রাসেলসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আইলপাড়া পাঠানটুলি এলাকার মোঃ রোমান নামে এক ব্যক্তি। অভিযোগের অনুলিপি নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, অধিনায়ক র‌্যাব-১১, অফিসার ইনচার্জ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশকে দেয়া হয়েছে।

অভিযোগকারী মোঃ রোমান উল্লেখ করেন, এই ৯ জন মাদক বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে মাদক মামলারসহ, হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজি ও ভুমিদস্যুতার একাধিক মামলা রয়েছে। বিভিন্ন সময় মাদক, অস্ত্রসহ আটক হলেও আইনের ফাঁকফোঁকর দিয়ে জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে আবারও বীরদর্পে তাদের অপকর্ম ও মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।

পুলিশের তথ্যমতে, ২০১৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুর ধর্মতলা রোড থেকে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সন্ত্রাসী রাসেলকে গ্রেফতার করে। এসময় তার কাছ থেকে পুলিশ আমেরিকার তৈরি সেভেন পয়েন্ট ৬৫ এমএম পিস্তল, ৫ রাউন্ড গুলি, একটি ম্যাগজিন ও একটি চাইনিজ রুলার উদ্ধার করে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বাদী পুলিশ। এই ঘটনার আগে ২০১২ সালের দিকে দুই সহযোগিসহ রাসেলকে গ্রেফতার করা হয়েছিল বলে ওই সময়ে ডিবি পুলিশ গণমাধ্যমকে জানিয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে রাসেল মূলত অস্ত্র ব্যবসায়ী। সন্ত্রাসী রাসেলের নানা অপকর্ম ও অস্ত্রসহ গ্রেফতারের পর তার ছবিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। দীর্ঘদিন কারাভোগের পর জামিনে বেরিয়ে আসে সন্ত্রাসী রাসেল।

এছাড়া ২০১৩ সালের ১০ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে সন্ত্রাসী রাসেলসহ একটি গ্রুপ নাশকতা সৃষ্টির জন্য নারায়ণগঞ্জ-আদমজী-চিটাগংরোডের পাঠানটুলিস্থ জনৈক আলী আকবর মাদবরের সিমেন্টের দোকানে সামনে লাঠিসোঠা, ইট, ককটেলসহ সংগঠিত হয়। এবং সড়কে চলাচলরত যানবাহন জোরপূর্বক থামিয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ও লাঠি সোঠা দিয়ে বিভিন্ন গাড়ি ভাংচুর করতে থাকে। এসময় অগ্রবাণী প্রতিদিনের ফটো সাংবাদিক এইচ এম আমজাদ হোসেন ও কাজী মাসুদ সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে বাসযোগে চিটাগাং রোড থেকে নারায়ণগঞ্জ যাওয়ার পথে পাঠানটুলিতে যানজট থেকে বাস থেকে নেমে ঘটনাস্থলে যায়।

এবং দেখে গাড়ি ভাংচুরসহ হত্যার উদ্দেশ্যে নারায়ণগঞ্জগামী একটি রিকসায় ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে, লিটন(২৮) নামে এক রিকসা চালকের বাম পা রক্তাক্ত জখম করে। এরপর আরও কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে সন্ত্রাসী রাসেল গংরা। পরে আহত রিকসা চালককে খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করায় ওই দুই সাংবাদিক। এ ঘটনায় ফটো সাংবাদিক আমজাদ হোসেন খোঁজ খবর নিয়ে নিজে বাদী হয়ে সন্ত্রাসী রাসেলসহ ২৮ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামী করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

এদিকে নাশকতার এই মামলার ঘটনার আমজাদের উপর ক্ষুব্ধ হয় সন্ত্রাসী রাসেল বাহিনী। এবং প্রতিশোধ নেয়ার ফন্দি করতে থাকে সন্ত্রাসী রাসেল বাহিনী। এক পর্যায়ে গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাতে সন্ত্রাসী রাসেল তার কয়েকজন সহযোগিসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পাঠানটুলি পানির কল এলাকায় আমজাদ হোসেনের বাড়িতে হানা দেয়। বাড়িতে ঢুকে রাসেল ও তার সহযোগিরা আমজাদকে মারধর করে। এক পর্যায়ে রাসেল ধারালো অস্ত্র দিয়ে আমজাদের মাথায় আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে। এবং আমজাদ হোসেনের ডিএসএলআর ক্যামেরা ভেঙ্গে ফেলে। এবং আমজাদের একটি স্বর্ণের চেইন ও নগদ ১৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় রাসেল। এক পর্যায়ে আমজাদের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে রাসেল বাহিনী। এ ঘটনায় সন্ত্রাসী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী রাসেলকে প্রধান আসামী করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে আমজাদ হোসেন।

এলাকাবাসী জানায়, মীর আনোয়ার হোসেনের ছেলে, মীর রাসেল একজন মাদক ব্যবসায়ী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী। এখন সে তার অপকর্ম আড়াল করতে একটি ভুইফোঁড় সংগঠনের ব্যানারে নতুন কৌশলে তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। মাদক ব্যবসায়ী এই রাসেলসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে জনস্বার্থে এলাকাবাসীর পক্ষে রোমান নামে একজন জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন। সন্ত্রাসী রাসেলসহ তার সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার‘সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন অভিযোগ দেয়া রোমান‘সহ এলাকার সচেতন মানুষ।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

ফেসবুকে👍আপনার_বিজ্ঞাপন

সিদ্ধিরগঞ্জের অস্ত্র ব্যবসায়ী মীর রাসেলের ভিন্ন কৌশলে শুরু করেছে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড

১০:১০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জুলাই ২০২০
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

আলোকিত শীতলক্ষ্যা রিপোর্ট : সিদ্ধিরগঞ্জে পাঠানটুলি এসিআই পানিরকল এলাকার মীর আনোয়ার হোসেনের ছেলে, অস্ত্র ব্যবসায়ী মীর মাহবুব হোসেন রাসেল ফের তৎপরতা শুরু করেছে। এবার সে তার এলাকার কিছু মাদক সেবী সাঙ্গপাঙ্গোদের সংগঠিত করে ভিন্ন কৌশলে শুরু করেছে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড।

এলাকাবাসী জানায়, কথিত ভুইফর একটি সংগঠনের ব্যানারের আড়ালে চলছে তার অপরাধ কর্মকান্ড। সে নিজেকে ওই সংগঠনের চেয়ারম্যান পরিচয়ে দাবড়িয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ সন্ত্রাসী, অস্ত্র ব্যবসায়ী ছাড়াও রাসেল একজন মাদক ব্যবসায়ী । মাদক ব্যবসার অভিযোগে চলতি বছরের ১০ জুন তার বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগও দেয়া হয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর, বন্দর ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় অস্ত্রসহ ৪টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এদিকে চলতি বছরের ১০ জুন এলাকারবাসীর পক্ষ থেকে জনস্বার্থে রাসেলসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আইলপাড়া পাঠানটুলি এলাকার মোঃ রোমান নামে এক ব্যক্তি। অভিযোগের অনুলিপি নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, অধিনায়ক র‌্যাব-১১, অফিসার ইনচার্জ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশকে দেয়া হয়েছে।

অভিযোগকারী মোঃ রোমান উল্লেখ করেন, এই ৯ জন মাদক বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে মাদক মামলারসহ, হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজি ও ভুমিদস্যুতার একাধিক মামলা রয়েছে। বিভিন্ন সময় মাদক, অস্ত্রসহ আটক হলেও আইনের ফাঁকফোঁকর দিয়ে জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে আবারও বীরদর্পে তাদের অপকর্ম ও মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।

পুলিশের তথ্যমতে, ২০১৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুর ধর্মতলা রোড থেকে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সন্ত্রাসী রাসেলকে গ্রেফতার করে। এসময় তার কাছ থেকে পুলিশ আমেরিকার তৈরি সেভেন পয়েন্ট ৬৫ এমএম পিস্তল, ৫ রাউন্ড গুলি, একটি ম্যাগজিন ও একটি চাইনিজ রুলার উদ্ধার করে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বাদী পুলিশ। এই ঘটনার আগে ২০১২ সালের দিকে দুই সহযোগিসহ রাসেলকে গ্রেফতার করা হয়েছিল বলে ওই সময়ে ডিবি পুলিশ গণমাধ্যমকে জানিয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে রাসেল মূলত অস্ত্র ব্যবসায়ী। সন্ত্রাসী রাসেলের নানা অপকর্ম ও অস্ত্রসহ গ্রেফতারের পর তার ছবিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। দীর্ঘদিন কারাভোগের পর জামিনে বেরিয়ে আসে সন্ত্রাসী রাসেল।

এছাড়া ২০১৩ সালের ১০ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে সন্ত্রাসী রাসেলসহ একটি গ্রুপ নাশকতা সৃষ্টির জন্য নারায়ণগঞ্জ-আদমজী-চিটাগংরোডের পাঠানটুলিস্থ জনৈক আলী আকবর মাদবরের সিমেন্টের দোকানে সামনে লাঠিসোঠা, ইট, ককটেলসহ সংগঠিত হয়। এবং সড়কে চলাচলরত যানবাহন জোরপূর্বক থামিয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ও লাঠি সোঠা দিয়ে বিভিন্ন গাড়ি ভাংচুর করতে থাকে। এসময় অগ্রবাণী প্রতিদিনের ফটো সাংবাদিক এইচ এম আমজাদ হোসেন ও কাজী মাসুদ সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে বাসযোগে চিটাগাং রোড থেকে নারায়ণগঞ্জ যাওয়ার পথে পাঠানটুলিতে যানজট থেকে বাস থেকে নেমে ঘটনাস্থলে যায়।

এবং দেখে গাড়ি ভাংচুরসহ হত্যার উদ্দেশ্যে নারায়ণগঞ্জগামী একটি রিকসায় ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে, লিটন(২৮) নামে এক রিকসা চালকের বাম পা রক্তাক্ত জখম করে। এরপর আরও কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে সন্ত্রাসী রাসেল গংরা। পরে আহত রিকসা চালককে খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করায় ওই দুই সাংবাদিক। এ ঘটনায় ফটো সাংবাদিক আমজাদ হোসেন খোঁজ খবর নিয়ে নিজে বাদী হয়ে সন্ত্রাসী রাসেলসহ ২৮ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামী করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

এদিকে নাশকতার এই মামলার ঘটনার আমজাদের উপর ক্ষুব্ধ হয় সন্ত্রাসী রাসেল বাহিনী। এবং প্রতিশোধ নেয়ার ফন্দি করতে থাকে সন্ত্রাসী রাসেল বাহিনী। এক পর্যায়ে গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাতে সন্ত্রাসী রাসেল তার কয়েকজন সহযোগিসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পাঠানটুলি পানির কল এলাকায় আমজাদ হোসেনের বাড়িতে হানা দেয়। বাড়িতে ঢুকে রাসেল ও তার সহযোগিরা আমজাদকে মারধর করে। এক পর্যায়ে রাসেল ধারালো অস্ত্র দিয়ে আমজাদের মাথায় আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে। এবং আমজাদ হোসেনের ডিএসএলআর ক্যামেরা ভেঙ্গে ফেলে। এবং আমজাদের একটি স্বর্ণের চেইন ও নগদ ১৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় রাসেল। এক পর্যায়ে আমজাদের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে রাসেল বাহিনী। এ ঘটনায় সন্ত্রাসী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী রাসেলকে প্রধান আসামী করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে আমজাদ হোসেন।

এলাকাবাসী জানায়, মীর আনোয়ার হোসেনের ছেলে, মীর রাসেল একজন মাদক ব্যবসায়ী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী। এখন সে তার অপকর্ম আড়াল করতে একটি ভুইফোঁড় সংগঠনের ব্যানারে নতুন কৌশলে তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। মাদক ব্যবসায়ী এই রাসেলসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে জনস্বার্থে এলাকাবাসীর পক্ষে রোমান নামে একজন জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন। সন্ত্রাসী রাসেলসহ তার সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার‘সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন অভিযোগ দেয়া রোমান‘সহ এলাকার সচেতন মানুষ।


"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"