নারায়ণগঞ্জ ০১:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

যুগের চিন্তার আয়োজনে টকশো ‘এই সময়’

 অনলাইন ভার্সন
  • ০২:৪০:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর ২০২০
  • / ৪৯২

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

আলোকিত শীতলক্ষ্যা : বর্তমানে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচন না হওয়াকেই নতুন নেতৃত্বে বিকাশের প্রধান অন্তরায় হিসেবে একমত পোষণ করেছেন মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল ও নারায়নগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

রোববার (১ নভেম্বর) যুগের চিন্তার আয়োজনে মোশতাক আহমেদ শাওনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ফেসবুক লাইভ টকশো ‘এই সময়’ অনূষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে আলাপকালে তারা এ ধরণের মন্ত্যব্য করেন। অনুষ্ঠানের আলোচ্য বিষয় ছিল ‘নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির বর্তমান হালচাল।’

বর্তমানে বাংলাদেশে রাজনীতি করার পরিবেশ নেই উল্লেখ করে জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক সভাপতি অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন, তারপরও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে যতটুকু সম্ভব ততটাই আমরা করছি।

তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের বিএনপি রাজনৈতিক বা সাংগঠনিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে বলে আমি মনে করি না। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের অসংখ্য গায়েবী মামলা হয়েছে। এখানে ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদেরও রেহাই দেয়া হয়নি।

তিনি বলেন, তোলারাম কলেজের নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। তখন যদি বিএনপি’র ইচ্ছা না থাকতো তাহলে তখন আওয়ামীলীগ জয়ী হতে পারতো না।

তিনি বলেন, আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী আমি এবং আমার দলের মানুষ করোনায় মানুষের পাশে ছিল। আমরা ক্ষমতার বাইরে থেকেও যা দিয়েছি তা আমাদের নিজের উপার্জন থেকে। কিন্তু আওয়ামীলীগের এখানকার নেতারা যা করেছে তা সরকারের দেয়া।

র‌্যাব এবং ক্রসফায়ার কার আমল থেকে শুরু হয়েছে তার উত্তরে মামুন মাহমুদ বলেন, ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত যে সরকার ছিল তাদের কারণে বাংলাদেশে যখন অস্ত্রের রাজনীতি শুরু হয় তখন ২০০১ সালে বিএনপি এই সকল প্রতিকারের জন্য দেশে র‌্যাব প্রতিষ্ঠিত করেছে। তখন র‌্যাবের প্রশংসা ছিল সারা বাংলাদেশে। কিন্তু সেই র‌্যাবকে বর্তমানে বিতর্কিত করে তোলা হয়েছে বলে তিনি মন্তব্যকরেন।

আওয়ামীলীগের ছত্রছায়ায় নারায়ণগঞ্জ বিএনপি’র কিছু লোক রাজনীতি করছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সরকারের বাইরে থাকার কারণে বিএনপি নেতারা জনগণকে সেবা দেয়ার জন্য কোন সরকারী সহযোগিতা পায় না। তাই হয়তো সরকারী পক্ষের সাথে মিলে তারা সরকারী কোন সহযোগিতা গ্রহন করে জনগণকে সেবা দিতে চাইছে।

তিনি বলেন, আওয়ামীলীগের রাজনীতি উত্তর মেরু এবং দক্ষিণ মেরুতেই দুই পরিবারে বিভক্ত। তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নির্বাচন বন্ধ থাকার কারণে রাজনৈতিক কর্মী তৈরীর কারখানাইতো বন্ধ আছে তা হলে নতুন নেতৃত্ব তৈরী হবে কী করে।

তিনি বলেন, রাজনীতিকে জনগণের মাঝে ছেড়ে দিতে হবে। তাহলে তা পরিবারতান্ত্রিক থেকে সরে আসবে।

মামুন মাহমুদ বলেন, বিচারহীনতার কারণে কিশোর গ্যাং তৈরী হচ্ছে, অপরাধ প্রবনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, মাদক কারবারীরা পার পেয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা একটা ছোট জায়গায় দাড়িয়ে প্রতিবাদ জানাই কারণ পুলিশ আমাদের দাড়াতে দেয় না। আমরা রাষ্ট্র-যন্ত্রের অস্ত্রের মুখোমুখি যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারি না। আমরা আইনগতভাবেও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাদের অনেকে চাকুরীচ্যূত হচ্ছে, বাড়িচ্যুত হচ্ছে। তারপরওতো বেশকিছু লোক আমরা পাচ্ছি।

এ সময় মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল বলেন, আওয়ামীলীগের রাজনীতি ধারাবাহিকভাবে চললেও একটা জায়গায় পরিপুর্ণতা পাচ্ছে না তা হলো বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্বাচনগুলো না হওয়ায়।

রাজনীতিতে বাধার বিষয়ে মামুন মাহমুদের অভিযোগের বিষয়ে হেলাল বলেন, আমরা হামলা, মামলা, গুলি, মাইর কোনটাই কখনো কম খাইনি। তিনি প্রশ্ন করেন তাদের কে বাধা দিচ্ছে? আওয়ামীলীগ নাকি প্রশাসনের লোক। এখানে প্রশাসন, সরকার ও দল সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস।

তিনি বলেন, ’৯১তে তোলারাম কলেজের নির্বাচনে বিএনপি বাধা দিয়েছে কিন্তু তাদের ছাত্র রাজনীতি দুর্বল ছিল বলে তারা পাস করতে পারেনি।

আওয়মীলীগের নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে উত্তর মেরু দক্ষিণ মেরুর বিষয়ে তিনি বলেন, এই যুগের মোসাহেবরা, অর্বাচীনরা সুশীল সমাজের নামে যারা আমাদের পতিতালয় উচ্ছেদ করতে দেয়নি। তারা একটা অপশক্তির উপর ভর করে উত্তর মেরু দক্ষিন মেরু করে।

তিনি বলেন, আমাদের যতই অনৈক্য থাকুক আমরা বঙ্গবন্ধুৃর বা তার কন্যার ডাকে সবাই একত্রে হয়ে যাই। তার মতে, তোলারাম কলেজের রাজনীতিতে বাদল-হেলাল পরিষদের কেউ অস্ত্র নিয়ে রাজনীতি করে নাই।

তিনি বলেন, করোনায় নারায়ণগঞ্জে বিএনপি কোন কাজ করেনি। কিন্তু আওয়ামীলীগ করোনায় সর্বক্ষেত্রে কাজ করেছে। আপনাদের দলে শুধু কাউন্সিলর খোরশেদ করোনায় মানুষের পাশে ছিল। আর কেউ ছিল না।

তিনি বলেন, আমরা গণতন্ত্রের চর্চা করি বিধায় আমাদের নামে কোন মামলা জিডি হয় না। এ সময় তিনি ক্রস ফায়ার কার আমলে সৃষ্টি হয়েছে সেই প্রশ্ন করেন।

আওয়ামীলীগে নতুন নেতৃত্ব তৈরী হচ্ছে না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, গোলাম সারোয়ার, মাহতাব উদ্দিন লাল যে রাজনীতি করতো, তাদের পরিপুরক হিসেবে আমরা কাজ করতেছি। তবে তাদের মতো আমরা এতো আত্মবিসর্জন দিয়ে রাজনীতি হয়তো করতে পারবো না।

পরিবার কেন্দ্রিক রাজনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, সারোয়ারের ভাই হিসেবে নয়, আমরা বিভিন্ন সময়ে নানাভাবে যারা রাজনৈতিক হয়রানির শিকার হয়েছি। তারা এখন আছি। নতুন নেতৃত্বের হিসেবে বেশ কযেকজনের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন ধীরে ধীরে তাদের নামও কিন্তু প্রকাশ পাচ্ছে। তবে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচন না হওয়ার কারণে নতুন নেতৃত্ব’র সংখ্যা কমে আসছে বলে তিনি অভিমত পোষণ করেন।

ফেসবুকে👍আলোকিত শীতলক্ষ্যা

যুগের চিন্তার আয়োজনে টকশো ‘এই সময়’

০২:৪০:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর ২০২০
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

আলোকিত শীতলক্ষ্যা : বর্তমানে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচন না হওয়াকেই নতুন নেতৃত্বে বিকাশের প্রধান অন্তরায় হিসেবে একমত পোষণ করেছেন মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল ও নারায়নগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

রোববার (১ নভেম্বর) যুগের চিন্তার আয়োজনে মোশতাক আহমেদ শাওনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ফেসবুক লাইভ টকশো ‘এই সময়’ অনূষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে আলাপকালে তারা এ ধরণের মন্ত্যব্য করেন। অনুষ্ঠানের আলোচ্য বিষয় ছিল ‘নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির বর্তমান হালচাল।’

বর্তমানে বাংলাদেশে রাজনীতি করার পরিবেশ নেই উল্লেখ করে জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক সভাপতি অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন, তারপরও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে যতটুকু সম্ভব ততটাই আমরা করছি।

তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের বিএনপি রাজনৈতিক বা সাংগঠনিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে বলে আমি মনে করি না। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের অসংখ্য গায়েবী মামলা হয়েছে। এখানে ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদেরও রেহাই দেয়া হয়নি।

তিনি বলেন, তোলারাম কলেজের নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। তখন যদি বিএনপি’র ইচ্ছা না থাকতো তাহলে তখন আওয়ামীলীগ জয়ী হতে পারতো না।

তিনি বলেন, আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী আমি এবং আমার দলের মানুষ করোনায় মানুষের পাশে ছিল। আমরা ক্ষমতার বাইরে থেকেও যা দিয়েছি তা আমাদের নিজের উপার্জন থেকে। কিন্তু আওয়ামীলীগের এখানকার নেতারা যা করেছে তা সরকারের দেয়া।

র‌্যাব এবং ক্রসফায়ার কার আমল থেকে শুরু হয়েছে তার উত্তরে মামুন মাহমুদ বলেন, ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত যে সরকার ছিল তাদের কারণে বাংলাদেশে যখন অস্ত্রের রাজনীতি শুরু হয় তখন ২০০১ সালে বিএনপি এই সকল প্রতিকারের জন্য দেশে র‌্যাব প্রতিষ্ঠিত করেছে। তখন র‌্যাবের প্রশংসা ছিল সারা বাংলাদেশে। কিন্তু সেই র‌্যাবকে বর্তমানে বিতর্কিত করে তোলা হয়েছে বলে তিনি মন্তব্যকরেন।

আওয়ামীলীগের ছত্রছায়ায় নারায়ণগঞ্জ বিএনপি’র কিছু লোক রাজনীতি করছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সরকারের বাইরে থাকার কারণে বিএনপি নেতারা জনগণকে সেবা দেয়ার জন্য কোন সরকারী সহযোগিতা পায় না। তাই হয়তো সরকারী পক্ষের সাথে মিলে তারা সরকারী কোন সহযোগিতা গ্রহন করে জনগণকে সেবা দিতে চাইছে।

তিনি বলেন, আওয়ামীলীগের রাজনীতি উত্তর মেরু এবং দক্ষিণ মেরুতেই দুই পরিবারে বিভক্ত। তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নির্বাচন বন্ধ থাকার কারণে রাজনৈতিক কর্মী তৈরীর কারখানাইতো বন্ধ আছে তা হলে নতুন নেতৃত্ব তৈরী হবে কী করে।

তিনি বলেন, রাজনীতিকে জনগণের মাঝে ছেড়ে দিতে হবে। তাহলে তা পরিবারতান্ত্রিক থেকে সরে আসবে।

মামুন মাহমুদ বলেন, বিচারহীনতার কারণে কিশোর গ্যাং তৈরী হচ্ছে, অপরাধ প্রবনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, মাদক কারবারীরা পার পেয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা একটা ছোট জায়গায় দাড়িয়ে প্রতিবাদ জানাই কারণ পুলিশ আমাদের দাড়াতে দেয় না। আমরা রাষ্ট্র-যন্ত্রের অস্ত্রের মুখোমুখি যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারি না। আমরা আইনগতভাবেও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাদের অনেকে চাকুরীচ্যূত হচ্ছে, বাড়িচ্যুত হচ্ছে। তারপরওতো বেশকিছু লোক আমরা পাচ্ছি।

এ সময় মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল বলেন, আওয়ামীলীগের রাজনীতি ধারাবাহিকভাবে চললেও একটা জায়গায় পরিপুর্ণতা পাচ্ছে না তা হলো বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্বাচনগুলো না হওয়ায়।

রাজনীতিতে বাধার বিষয়ে মামুন মাহমুদের অভিযোগের বিষয়ে হেলাল বলেন, আমরা হামলা, মামলা, গুলি, মাইর কোনটাই কখনো কম খাইনি। তিনি প্রশ্ন করেন তাদের কে বাধা দিচ্ছে? আওয়ামীলীগ নাকি প্রশাসনের লোক। এখানে প্রশাসন, সরকার ও দল সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস।

তিনি বলেন, ’৯১তে তোলারাম কলেজের নির্বাচনে বিএনপি বাধা দিয়েছে কিন্তু তাদের ছাত্র রাজনীতি দুর্বল ছিল বলে তারা পাস করতে পারেনি।

আওয়মীলীগের নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে উত্তর মেরু দক্ষিণ মেরুর বিষয়ে তিনি বলেন, এই যুগের মোসাহেবরা, অর্বাচীনরা সুশীল সমাজের নামে যারা আমাদের পতিতালয় উচ্ছেদ করতে দেয়নি। তারা একটা অপশক্তির উপর ভর করে উত্তর মেরু দক্ষিন মেরু করে।

তিনি বলেন, আমাদের যতই অনৈক্য থাকুক আমরা বঙ্গবন্ধুৃর বা তার কন্যার ডাকে সবাই একত্রে হয়ে যাই। তার মতে, তোলারাম কলেজের রাজনীতিতে বাদল-হেলাল পরিষদের কেউ অস্ত্র নিয়ে রাজনীতি করে নাই।

তিনি বলেন, করোনায় নারায়ণগঞ্জে বিএনপি কোন কাজ করেনি। কিন্তু আওয়ামীলীগ করোনায় সর্বক্ষেত্রে কাজ করেছে। আপনাদের দলে শুধু কাউন্সিলর খোরশেদ করোনায় মানুষের পাশে ছিল। আর কেউ ছিল না।

তিনি বলেন, আমরা গণতন্ত্রের চর্চা করি বিধায় আমাদের নামে কোন মামলা জিডি হয় না। এ সময় তিনি ক্রস ফায়ার কার আমলে সৃষ্টি হয়েছে সেই প্রশ্ন করেন।

আওয়ামীলীগে নতুন নেতৃত্ব তৈরী হচ্ছে না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, গোলাম সারোয়ার, মাহতাব উদ্দিন লাল যে রাজনীতি করতো, তাদের পরিপুরক হিসেবে আমরা কাজ করতেছি। তবে তাদের মতো আমরা এতো আত্মবিসর্জন দিয়ে রাজনীতি হয়তো করতে পারবো না।

পরিবার কেন্দ্রিক রাজনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, সারোয়ারের ভাই হিসেবে নয়, আমরা বিভিন্ন সময়ে নানাভাবে যারা রাজনৈতিক হয়রানির শিকার হয়েছি। তারা এখন আছি। নতুন নেতৃত্বের হিসেবে বেশ কযেকজনের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন ধীরে ধীরে তাদের নামও কিন্তু প্রকাশ পাচ্ছে। তবে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচন না হওয়ার কারণে নতুন নেতৃত্ব’র সংখ্যা কমে আসছে বলে তিনি অভিমত পোষণ করেন।