নারায়ণগঞ্জ ১২:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

তেজগাঁও এর ডিসি হলেন বাংলার সিংহাম হারুন

 অনলাইন ভার্সন
  • ১১:৫৩:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুন ২০২০
  • / ৬৪৫

"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

সিফাত চৌধুরী : নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে সফল পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) কে উপপুলিশ কমিশনার হিসেবে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেজগাঁও বিভাগে পদায়ন করা হয়েছে।

 

মঙ্গলবার (৯ জুন) ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। সফলতার সাথে নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরের দায়িত্ব পালন করা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) কে গত ১৪ মে পুলিশ সদর দফতর থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশে বদলি করা হয়।

 

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) ইতিপূর্বে অত্যন্ত সফলতার সাথে নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করেছেন।

 

২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একমাস আগে নারায়ণগঞ্জের তৎকালীন পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানকে প্রত্যাহার করে নেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) নারায়ণগঞ্জের এসপি হিসেবে যোগদান করেন এবং ১১ মাস দায়িত্ব পালন করেন।

 

নারায়ণগঞ্জে ১১ মাসের দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসী, মাদক কারবারি, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজসহ সকল অপরাধীদের বিরুদ্ধে ‘জিহাদ’ ঘোষণা করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। হকার ও অবৈধ দখল উচ্ছেদসহ তার সকল জনবান্ধব পদক্ষেপ নিয়ে তিনি জনগণের নিকট ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হন।

 

যে কোনো সমস্যার সমাধানের জন্য জনসাধারণ তার কার্যালয়ে সরাসরি গিয়ে তার সাথে কথা বলতেন এবং তিনি সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ অথবা দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে আদেশ দিয়ে সমস্যার সমাধান করে দিতেন।

 

যার ফলস্বরুপ নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন সড়কের মোড়ে মোড়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) এর ছবিসহ ব্যানার দেখা যায়, যেখানে তাকে বলিউডি সিনেমার নায়কের সঙ্গে তুলনা করে নারায়ণগঞ্জের জনসাধারণ তাকে বিশেষ একটি উপাধি দেন।

কিন্তু গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে হঠাৎ করেই জনগণের বন্ধু, জনগণের আস্থার প্রতীক মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) এর বদলির আদেশ আসে। নারায়ণগঞ্জ থেকে তাকে পদায়ন করা হয় পুলিশ সদর দপ্তরে।

 

একটি চক্রের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ২০১৯ সালের ৩ নভেম্বর সন্ধ্যার দিকে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাকে নারায়ণগঞ্জ থেকে পুলিশ সদর দপ্তরের পুলিশ সুপার (টিআর) হিসেবে বদলী করা হয়। ৭ নভেম্বর তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে নারায়ণগঞ্জ থেকে বিদায় নেন।

 

নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এদিন তার বিদায় উপলক্ষে পুলিশ লাইন্সে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। বিদায় অনুষ্ঠানে ‘নিজের সাথে যা হয়েছে তা ষড়যন্ত্র’ দাবি করে বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, “অপরাধী যখন ফেঁসে যায়, মামলা হয়, গ্রেফতার হয় অথবা তদবির করে ব্যর্থ হয় তখন তারা একটা কথাই বলে ‘পুলিশ আমার কাছ থেকে টাকা চেয়েছে’। সম্ভবত পুলিশের উপর দোষ চাপানোর জন্য এটাই সহজ কাজ।”

 

তিনি আরও বলেছিলেন, “আমি অপরাধীর বিরুদ্ধে কাজ করেছি। আইনের স্বার্থে কাজ করেছি। এ নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। এটা একটা ষড়যন্ত্র। তদন্ত হলেই আসল সত্য বের হয়ে আসবে।”

মনে হয় অবশেষে তার এ বক্তব্যের সত্যতাই ফুটে উঠলো। কথায় আছে “সত্যের জয় নিশ্চিত”। তদন্তে বের হয়ে আসলো প্রকৃত সত্য। সততা, নিষ্ঠা এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের জন্য কাজ করা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) সাহেবের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট ও তার বিরুদ্ধে একটি চক্রের ষড়যন্ত্র প্রমাণিত হয়েছে বলেই বোধ হয় সরকার তাকে আবারো ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের মত গুরুত্বপূর্ণ জোনের উপ-পুলিশ-কমিশনার হিসেবে পদায়ন করেছেন ।

 

গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় বিখ্যাত কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী তার কলামে লিখেছিলেন “দেশে যখন দুর্নীতিবিরোধী বিশাল শুদ্ধি অভিযান চলছে, তখন তাকে ব্যর্থ করার জন্য নানা ধরনের রঞ্জিত, অতিরঞ্জিত এবং ভুয়া খবর ছড়ানো হতে পারে।

 

এই ব্যাপারে সরকার এবং মিডিয়াকে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। নারায়ণগঞ্জের খবরটি অবশ্য মিডিয়ায় এসেছে, কিন্তু এসপি হারুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ কতোটা সঠিক তা তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশের পর জানা যাবে।”

 

“আর যদি তদন্তে প্রমাণিত হয় এসপি হারুনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগগুলো বানানো এবং সত্য নয়, তাহলে বুঝতে হবে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে যারা বহুদিন যাবত দখলদারিত্ব চালাচ্ছেন এবং সর্বপ্রকার দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের গডফাদার, তাদের কায়েমি স্বার্থে হারুন বিঘ্ন সৃষ্টি করাতেই তাকে স্কেপগোট বানানো হয়েছে। ”

 

সততা, নিষ্ঠা এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের জন্য কাজ করা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) সাহেবের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি তদন্তের জন্য পুলিশ সদর দপ্তর কর্তৃক গঠিত তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটির পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে করা বিশ্লেষণে অভিযোগটিকে মিথ্যা, বানোয়াট ও তার বিরুদ্ধে একটি স্বার্থান্বেষী চক্রের ষড়যন্ত্র প্রমাণিত হয়েছে বলেই হয়তো সরকার তাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি জোন (তেজগাঁও জোন) এর মত গুরুত্বপূর্ণ জোনের উপ-পুলিশ-কমিশনার হিসেবে পদায়ন করেছেন।

 

যে জোনে অবস্থিত রয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, জাতীয় সংসদ ভবন, মাননীয় সংসদ সদস্যগণবৃন্দের আবাসস্থল, মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকা, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

ফেসবুকে👍আলোকিত শীতলক্ষ্যা

তেজগাঁও এর ডিসি হলেন বাংলার সিংহাম হারুন

১১:৫৩:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুন ২০২০
"সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন"

সিফাত চৌধুরী : নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে সফল পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) কে উপপুলিশ কমিশনার হিসেবে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেজগাঁও বিভাগে পদায়ন করা হয়েছে।

 

মঙ্গলবার (৯ জুন) ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। সফলতার সাথে নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরের দায়িত্ব পালন করা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) কে গত ১৪ মে পুলিশ সদর দফতর থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশে বদলি করা হয়।

 

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) ইতিপূর্বে অত্যন্ত সফলতার সাথে নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করেছেন।

 

২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একমাস আগে নারায়ণগঞ্জের তৎকালীন পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানকে প্রত্যাহার করে নেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) নারায়ণগঞ্জের এসপি হিসেবে যোগদান করেন এবং ১১ মাস দায়িত্ব পালন করেন।

 

নারায়ণগঞ্জে ১১ মাসের দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসী, মাদক কারবারি, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজসহ সকল অপরাধীদের বিরুদ্ধে ‘জিহাদ’ ঘোষণা করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। হকার ও অবৈধ দখল উচ্ছেদসহ তার সকল জনবান্ধব পদক্ষেপ নিয়ে তিনি জনগণের নিকট ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হন।

 

যে কোনো সমস্যার সমাধানের জন্য জনসাধারণ তার কার্যালয়ে সরাসরি গিয়ে তার সাথে কথা বলতেন এবং তিনি সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ অথবা দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে আদেশ দিয়ে সমস্যার সমাধান করে দিতেন।

 

যার ফলস্বরুপ নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন সড়কের মোড়ে মোড়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) এর ছবিসহ ব্যানার দেখা যায়, যেখানে তাকে বলিউডি সিনেমার নায়কের সঙ্গে তুলনা করে নারায়ণগঞ্জের জনসাধারণ তাকে বিশেষ একটি উপাধি দেন।

কিন্তু গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে হঠাৎ করেই জনগণের বন্ধু, জনগণের আস্থার প্রতীক মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) এর বদলির আদেশ আসে। নারায়ণগঞ্জ থেকে তাকে পদায়ন করা হয় পুলিশ সদর দপ্তরে।

 

একটি চক্রের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ২০১৯ সালের ৩ নভেম্বর সন্ধ্যার দিকে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাকে নারায়ণগঞ্জ থেকে পুলিশ সদর দপ্তরের পুলিশ সুপার (টিআর) হিসেবে বদলী করা হয়। ৭ নভেম্বর তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে নারায়ণগঞ্জ থেকে বিদায় নেন।

 

নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এদিন তার বিদায় উপলক্ষে পুলিশ লাইন্সে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। বিদায় অনুষ্ঠানে ‘নিজের সাথে যা হয়েছে তা ষড়যন্ত্র’ দাবি করে বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, “অপরাধী যখন ফেঁসে যায়, মামলা হয়, গ্রেফতার হয় অথবা তদবির করে ব্যর্থ হয় তখন তারা একটা কথাই বলে ‘পুলিশ আমার কাছ থেকে টাকা চেয়েছে’। সম্ভবত পুলিশের উপর দোষ চাপানোর জন্য এটাই সহজ কাজ।”

 

তিনি আরও বলেছিলেন, “আমি অপরাধীর বিরুদ্ধে কাজ করেছি। আইনের স্বার্থে কাজ করেছি। এ নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। এটা একটা ষড়যন্ত্র। তদন্ত হলেই আসল সত্য বের হয়ে আসবে।”

মনে হয় অবশেষে তার এ বক্তব্যের সত্যতাই ফুটে উঠলো। কথায় আছে “সত্যের জয় নিশ্চিত”। তদন্তে বের হয়ে আসলো প্রকৃত সত্য। সততা, নিষ্ঠা এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের জন্য কাজ করা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) সাহেবের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট ও তার বিরুদ্ধে একটি চক্রের ষড়যন্ত্র প্রমাণিত হয়েছে বলেই বোধ হয় সরকার তাকে আবারো ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের মত গুরুত্বপূর্ণ জোনের উপ-পুলিশ-কমিশনার হিসেবে পদায়ন করেছেন ।

 

গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় বিখ্যাত কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী তার কলামে লিখেছিলেন “দেশে যখন দুর্নীতিবিরোধী বিশাল শুদ্ধি অভিযান চলছে, তখন তাকে ব্যর্থ করার জন্য নানা ধরনের রঞ্জিত, অতিরঞ্জিত এবং ভুয়া খবর ছড়ানো হতে পারে।

 

এই ব্যাপারে সরকার এবং মিডিয়াকে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। নারায়ণগঞ্জের খবরটি অবশ্য মিডিয়ায় এসেছে, কিন্তু এসপি হারুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ কতোটা সঠিক তা তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশের পর জানা যাবে।”

 

“আর যদি তদন্তে প্রমাণিত হয় এসপি হারুনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগগুলো বানানো এবং সত্য নয়, তাহলে বুঝতে হবে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে যারা বহুদিন যাবত দখলদারিত্ব চালাচ্ছেন এবং সর্বপ্রকার দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের গডফাদার, তাদের কায়েমি স্বার্থে হারুন বিঘ্ন সৃষ্টি করাতেই তাকে স্কেপগোট বানানো হয়েছে। ”

 

সততা, নিষ্ঠা এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের জন্য কাজ করা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) সাহেবের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি তদন্তের জন্য পুলিশ সদর দপ্তর কর্তৃক গঠিত তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটির পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে করা বিশ্লেষণে অভিযোগটিকে মিথ্যা, বানোয়াট ও তার বিরুদ্ধে একটি স্বার্থান্বেষী চক্রের ষড়যন্ত্র প্রমাণিত হয়েছে বলেই হয়তো সরকার তাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি জোন (তেজগাঁও জোন) এর মত গুরুত্বপূর্ণ জোনের উপ-পুলিশ-কমিশনার হিসেবে পদায়ন করেছেন।

 

যে জোনে অবস্থিত রয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, জাতীয় সংসদ ভবন, মাননীয় সংসদ সদস্যগণবৃন্দের আবাসস্থল, মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকা, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।